Հ8Հ সাংখ্যতত্ত্ব-কৌমুদী। অম্বুবা । যে প্রকৃতির (বুদ্ধিরূপে ) দ্বারা বিবেকজান উৎপন্ন হয় नाडे, সে বরিষ্কার শব্দাদির উপভোগ (পুরুষ কর্তৃক ) সম্পাদন করুক, বিবেকজান জন্মাইয়া আর শব্দাদির উপভোগ সাধন করে না । শব্যাদির উপভোগ অতত্ত্বজ্ঞান বশতঃহ হইয় থাকে, বীজরুপ কারণের অভাবে অঙ্কুররূপ কাৰ্য্যের স্থায় অতত্ব জ্ঞানকপ কাবণেব অভাবে শব্দ দিব উপভোগরূপ কাৰ্য্য জন্মিতে পারে সুখ-দুঃখ ও মোহস্বরূপ শব্দাদি কাৰ্য্য প্রকৃতির ধৰ্ম্ম, আত্মা (পুরুষ ) অবিবেক বশতঃই “এই সমস্ত আমার” বলিয়া অভিমান করতঃ ভোগ করে । এইরূপে প্রকৃতির কার্য্য বিবেক জ্ঞানকেও অজ্ঞান বশতঃ আত্মা “আমার নিমিত্ত এই বিবেকজান” এইরূপে অভিমান কবে । পুরুষের বিবেকল্পান উৎপন্ন হইলে বুদ্ধির সহিত সম্বন্ধ নাশ হওয়ায আর শব্দাদির উপভোগ করিতে, সমর্থ হয না, প্রকৃতির ধৰ্ম্ম বিবেক-খ্যাতিকেও আমার নিমিত্ত বলিয়া আর অভিমান করে না, অর্থাং বুদ্ধি হইতে বিবিক্ৰ ( পৃথকৃরূপে জ্ঞাত ) হইয়া পুরুষ আর কোন বিষয়েই নিজের বলিয় অভিমান করিতে সমর্থ হয় না। ভোগ ও বিবেক পুরুষের প্রয়োজনরূপেই প্রকৃতির স্বষ্টি আবত্তে প্ৰবৰ্ত্তক হয়, স্বতবাং উহার প্রয়োজনরূপ না হইয়া প্রকৃতির প্রবর্তন করে না, এই কথাই “সগের প্রয়োজন নাই” বাক্য দ্বারা বলা হইয়াছে স্বষ্টিকার্যে প্রকৃতি যাহা দ্বারা প্রবর্ধিত, হয়, তাহাকে প্রয়োজন বলে, অপুকষার্থ অবস্থায় তাহার সম্ভব হয় না, এইরূপ VGf&effJ ll vv l - - মন্তব্য। প্রকৃতি বিবেকখ্যাতি করিলে আর শব্দাদির উপভোগ সম্পন্ন, করে না, এরূপ হইলে একের মুক্তি হইলে আর স্বষ্টি হইতে পাবে না, প্রকৃতি এক, প্রকৃতি স্বষ্টি না করিলে আর কিরূপে স্বষ্টি হইবে ? এরূপ অংশঙ্কা কব! উচিত নহে, কারণ, এ স্থলে প্রকৃতি শব্দে বুদ্ধিকেই বুঝাঠয়াছে, বুদ্ধি ননি। বিশেষতঃ যে পুরুষের বিবেকগ্যাতি জন্মিয়াছে, তাহারই প্রতি গুরুতি আর স্বাক্ট করে না, পুরুষান্তরের প্রতি স্বষ্টি করায় বাধা কি ? এই নিমিত্তই পাতঞ্জলে বলা হইয়াছে, "কৃতাৰ্থং প্রতি নষ্ট মপ্য নষ্টং তদন্তসাধারণ اثنين ا" هatم কৌমুদী। স্তাদেতৎ, উৎপন্ন-তত্তসাক্ষাৎকারশে তদনন্তর মেব ਸ੍ਵਾਰਾਂ তন্ত দেহপাতঃ স্তাদিতিকথ মদেহঃ প্রকৃতিং পশুৈৎ? অথ তত্ত্বজ্ঞানেংপি ন মুচ্যতে কৰ্ম্মণা মপ্রক্ষীণত্বাং, তেৰাং কুতঃ
