পাতা:সাঙ্খ্যদর্শন - পরীক্ষাকাণ্ড.pdf/১০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* সাখ্যদর্শল । { ঔপদেশিক-জ্ঞান ও সম্পূর্ণ পরিচয় রাখা আবশ্যক্ষ এবং ইহাকে বলিতে হইলে বিস্তার করিয়া বলাই উচিত। যুক্তি-শূর আচাৰ্য্যের যুক্তির প্রতি যে প্রকার পরাক্রম প্রকাশ করিয়া গিয়াছেন, সে সমুদায় উদঘাটন করা অশ্বদাদির অসাধ্য সুতরাং প্রকৃতযুক্তি ও প্রকৃতযৌক্তিক-জ্ঞানের একটি রেখা মাত্র কল্পনা করিম, ইহাকে অপূর্ণ অবস্থাতেই শেষ করিলাম । so ঔপদেশিক-জ্ঞান ও উপদেশর স্বরূপ । এই ঔপদেশিক-জ্ঞানের অন্য নাম ‘শব্দ জ্ঞান’ ও ‘শাস্ত্রী-প্রমা’ এবং ঐ উপদেশের নামান্তর শাস্ত্র, শব্দ, বাক্য প্রভৃতি। কাষ্ঠ লোষ্ট্রে আঘাত করিলেও শব্দ উৎপন্ন হয়, আবার মাত্মপ্রযত্নে মানব-কণ্ঠ হইতেও শব্দ নির্গত হয়, পরন্তু তদুভয়প্রকার শব্দের কাৰ্য্যকারিত্ব এক রূপ নহে। উক্ত উভয় জাতীয় শব্দের প্রয়োজন ব্যবহার ও কার্য্যকারিত্ব, সমস্তই ভিন্ন। এতদ্‌ষ্টে দার্শনিক পণ্ডিতের শল্পের দুইটি জাতি কল্পনা করিয়া থাকেন। একটি জাতি ধ্বন্যাত্মক, অপর জাতি বর্ণাত্মক। এই ধৰন্যায়ক শব্দকে আমরা অব্যক্ত শব্দ বলিয়া ব্যবহার করি, স্থল-বিশেষে অনুকরণ শঞ্চ বলিয়াও থাকি । আর, বর্ণাত্মক শবকে ব্যক্ত শব্দ, বাক্য ও কথা প্রভৃতি বহুবিধ নামে উল্লেখ করিয়া থাকি। শঙ্গ মাত্রেরই স্বভাব এই যে, উছারা প্রবণেন্ত্রিয়ে সংলগ্ন হইবাৰাজ,ইক্রিয় অধিষ্ঠাতার নিষ্ট আপনাস্থ খরূপ প্রকাশ করে এবংকোন