বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাঙ্খ্যদর্শন - পরীক্ষাকাণ্ড.pdf/৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[মনের ইন্ত্রিরত্ব ] সাখ্যদর্শন। (to বটে। অনেকে মনের ইঞ্জিয়ত্ব স্বীকার করেন না। কিন্তু সেখর নিরীশ্বর উভয়বিধ সাংখ্যেই মনের ইঞ্জিয়ত্ব স্বীকার আছে। এমন কি, মনঃ প্রধান ইন্দ্রিয় বলিয়া বর্ণিত আছে * । * সাংখ্যাচার্য্যেরা মনের ইন্দ্ৰিয়ত্ব অস্বীকার-কারিদিগকে এইরূপ জিজ্ঞাসা করেন যে, “শব্দ স্পর্শ রূপুরস প্রভৃতি বাহা বস্তুর ধৰ্ম্ম গুলি যেন পঞ্চবিধ বাহ্য করণের [ বাহ্যেন্দ্রিয়ের } দ্বারা গৃহীত হইল, কিন্তু মুখ,দুঃখ,যত্ব প্রভৃতি আন্তর ধৰ্ম্ম গুলির গৃহীত কে ?—বাহ্যপদার্থের সাক্ষাৎকারের নিমিত্ত যেমন বাহ্যকরণ আবশ্যক, তেমনি অস্তঃপদার্থ সাক্ষাৎকারের নিমিত্ৰ অন্ত:করণও আব" । সুখ-দুঃখের সাক্ষাৎ কার সৰ্ব্বদাই হইতেছে, সুতরাং তাহার অপলাপ করিতে পরিবে না অথচ চক্ষু, কর্ণ, নাসিক, ত্বক,—কোন ইন্দ্রিয় দ্বারা তাহার উপলব্ধি । হয় বলিতে পরিবে না ; সুতরাং, মনঃ যে সুখ দুঃখ সাক্ষাৎকারের একমাত্র দ্বার, ইহা ইচ্ছা না থাকিলেও তোমাকে স্বীকার করিতে হইতেছে। যদি তাহাই হইল,তবে আর মনের ইন্দ্ৰিয়ত্ব অস্বীকার করা কোথায় রহিল ?”— মনের ইন্দ্ৰিয়ত্ব-অস্বীকারকারিগণ, এতদ্বিধ আপত্তির কি উত্তর দিয়াছেন, তাহা পাঠকগণের শুনিবার ইচ্ছা থাকিলেও আমরা তাহী বাহুল্য ভয়ে ব্যক্ত করিলাম না, ফল, সাংখ্য মতে মনঃ দশাধিক অর্থাৎ একাদশ স্থানের ইক্রিয়। . জগতে আপত্তিকারীর অপ্রতুল নাই। “মন: ইক্ৰিয়” শুনিবা মাত্র লোকের মনে জিজ্ঞাসার উদয় হইতে পারে যে “তবে, মনঃ কোন শ্রেণীর ইঞ্জিয় ?—জ্ঞানেক্রিয় ? কি কৰ্ম্মেত্রিয় ?”—ইহাতে • “उमयाककमत्र अनः सङ्खकनिद्रिबच्च सावर्मात्रा श्रङ्गङ्गको T