বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাধনা (প্রথম বর্ষ, প্রথম ভাগ).pdf/১০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মরলিপি। sso মাত্রাঙ্ক, মানাঙ্ক, তালাঙ্ক প্রভৃতির চিয়। ১১ । পদ-মধ্যগত মাত্রায় সংখ্যা-ভেদে তাল-ভেদ হয় ; এবং তাল-বিশেষের মাত্রাসমষ্টি সমান হইলেও, গানের কথায় লঘুগুরু-ভেদে ও পদ-মধ্যবৰ্ত্তী মুরের প্রস্বন-(ক্টোক্) ভেদে তাল-বিশেষের প্রকারভেদ হইয়া থাকে। এই সকল তালের মধ্যে কতকগুলি চতুর্মাত্রিক যথা–কাওয়ালি, ঠুংরি, আড়াঠেক ইত্যাদি। কতকগুলি ত্রিমাত্রিক যথা—একতাল, খেম্টা, আড়খেম্ট ইত্যাদি। আর কতকগুলি বিষম-পদী যথা—বীপতাল, যৎ, পোস্ত ইত্যাদি। কাওয়ালির ছন্দ ও লয়ভেদে ফুরি, আড়াঠেকা প্রভৃতি উৎপন্ন এবং একতালার ছন্দ ও লয়ভেদে খেম্ট, আড়খেম্ট প্রভৃতি তাল উৎপন্ন হইয়াছে। এই সকল তালের সাঙ্কেতিক প্রতিরূপ থাকিলে অনেক সময় সুবিধা হয় । নাট্য-গীতিতে ঘন ঘন তাল ও লয়ের পরিবর্তন হইয়া, থাকে। ইহ সহজে ও সংক্ষেপে জ্ঞাপন করিবার জন্য সাঙ্কেতিক চিহ্নের আবশ্যক। তাই, আমরা প্রতি গানের আরম্ভে তালের সাঙ্কেতিক চিন্তু এই প্রকারে ব্যবহার করিব যথা ; প্রথমতঃ, কোন গানের প্রতি পদে যতটি করিয়া মাত্রা আছে তাহার অঙ্ক অর্থাৎ মাত্রাঙ্ক একটা বড় t কারের বামপাশ্বের উপর দিকে ছোট অক্ষরে লেখা যাইবে যথা তাহার পর, প্রতি মাত্রার স্থায়িত্ব নির্ণয় করিয়া তাহার অন্ধ অর্থাৎ মানাঙ্ক, আকার-টির দক্ষিণ পার্থে এইরূপ ভাবে লিখিত হইবে যথা : ; এই মাত্রাঙ্ক ও মানাঙ্ক উভয়ে মিলিয়াই তালা গঠিত। যথা, " , প্রতি গানের স্বল্প