বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাধনা (প্রথম বর্ষ, প্রথম ভাগ).pdf/১১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ष्ठश्नtषं बांबूब् षडि । ነፃ¢ . ছিল জামিন এবং চন্দ্রনাথ ৰাবুও নবশিক্ষিতদের নিকটে তাহ। গোপন করিয়াই গেছেন কিন্তু রাজেন্দ্রলাল মিত্ৰ মহোদয় প্রমাণ করিয়াছেন প্রাচীন ভারতের অtহার্য্যের মধ্যে মাংসের চলন না ছিল এমন নহে । • , এক সময়ে ব্রাহ্মণের আমিষ ত্যাগ করিয়াছিলেন ; কিন্তু একমাত্র ব্রাহ্মণের দ্বারা কেন সমাজ রচিত হইতে পারে না । ভারতবর্ষে কেবল বিংশতি কোটি অধ্যাপক পুরোহিত এবং শুপস্বীর প্রাদুর্ভাব হইলে অতি সত্বরই সেই সুপবিত্র জনসংখ্যার হ্রাস হইবার সম্ভাবনা। প্রাচীন ভারতবর্ষে ধ্যানশীল ব্রাহ্মণও ছিল এবং কৰ্ম্মশীল ক্ষত্ৰিয় বৈশ্য শূদ্রও ছিল, মগজও ছিল মাংসপেশীও ছিল, সুতরাং স্বাভাবিক আবশ্যক অনুসারে আমিষও ছিল, নিরামিষও ছিল, আচারের সংযমও ছিল আচারের অপেক্ষাকৃত স্বাধীনতাও ছিল । যখন সমাজে ক্ষত্ৰিয়তেজ ছিল তখনই ব্ৰাহ্মণের সাত্ত্বিকতা উজ্জল ভাবে শোভা পাইত । শক্তি থাকিলে যেমন ক্ষমা শোভা পায়, সেইরূপ। অবশেষে সমাজ যখন আপনার যৌবন তেজ হারাইয়া আগাগোড়া সকলে মিলিয়া সাত্ত্বিক সাজিতে বসিল, কৰ্ম্মনিষ্ঠ সকল বর্ণ ব্রাহ্মণের সহিত লিপ্ত হইয়া লুপ্ত হইয়া গেল, এই বৃহৎ ভূভাগে কেবল ব্রাহ্মণ এবং ব্রাহ্মণের পদানুবৰ্ত্তী একটা ছায়ামাত্র অবশিষ্ট রহিল তখনি প্রাচীন ভারতবর্ষের বিনাশ হইল। তখন নিস্তেজতাই আধ্যাত্মিকতার অনুকরণ করিয়া অতি সহজে যন্ত্রাচারী এবং কৰ্ম্মক্ষেত্রের সম্পূর্ণ অনুপযোগী হইয়া উঠিল। ভীরুর ধৈর্য্য আপনাকে মহতের ধৈর্য্য বলিয়া পরিচয় দিল, নিশ্চেষ্টত। বৈরাগ্যের ভেক ধারণ করিল এবং ছড়াগ অঙ্কু তার ও বর্ষ ব্রহ্মণ্যহীন ব্রাহ্মণের গল্পটি