পাতা:সাধনা (প্রথম বর্ষ, প্রথম ভাগ).pdf/১৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

总é鹅 সাধন । দিতাম।” জুলিখার ভিতরের হাসি আর বাধা মামিল নাহাসিয়া উঠিয়া কহিল “সত্য করিয়া বল দেখি আমিন তুই যে বলিতেছিলি পৃথিবীটা তোর বড় ভাল লাগিতেছে, সে কি ঐ বর্বর যুবকটার জন্য ?” জামিনা কহিল “তা সত্য কথা বলি দিদি, ও আমার অনেক উপকার করে। ফুলটা ফলট পাড়িয়া দেয়, শীকার করিয়া আনে, একটা কিছু কাজ করিতে ডাকিলে ছুটয় আসে। অনেকবার মনে করি, উহাকে শাসন করিব। কিন্তু সে চেষ্টা বৃথা। যদি খুব চোখ রাঙাইয়া বলি, দালিয়া, তোমার প্রতি আমি ভারি অসন্তুষ্ট হইয়াছি—দুলিয়। মুখের দিকে চাহিয়া পরম কৌতুকে নিঃশব্দে হাসিতে থাকে। এদের দেশে পরিহাস বোধ করি এইরকম ; ছ’ঘা মারিলে ভারি খুসি হইয় উঠে তাহাও পরীক্ষা করিয়া দেখিয়াছি। ঐ দেখ ন, ঘরে পুরিয়া রাখিয়াছি বড় আননে আছে, দ্বার খুলিলেই দেখিতে পাইব, মুখ চক্ষু লাল করিয়া মনের সুখে আগুনে ফু* দিতেছে। ইহাকে লইয়া কি করি বল ত বোন ! আমি ত আর পারিয়া উঠি না ।” জুলিথ কহিল “আমি চেষ্টা দেখিতে পারি ” অামিন হাসিয়া মিনতি করিয়া বলিল “তোর দুটি পায়ে পড়ি বোন। ওকে আর তুই কিছু বলিস্ না ’ এমন করিয়া বলিল যেন ঐ যুবকটি আমিনার একটি বড় সাধের পোষা হরিণ, এখনো তাহার বন্য স্বভাব দূর হয় নাই-পাছে অন্য কোন মামুষ দেখিলে ভয় পাইয়া নিরুদেশ হয় এমন জাশঙ্ক আছে । - এমন সময় ধীবর আসিয়া কহিল “আজ দালিয়া আসে নাই তিন্নি ?” “আসিয়াছে।” “কোথায় গেল ?” “সে বড় উপ