श्रांश८व्रञ्च माँ अनांल८ब्रव्र ? ૨છક বিধু প্রসব ছোটোখানে এসেছিল, জামাই রোজ দেখতে আসতে। সেই বিছানায় বোসে গল্পসল্প কোরে চোলে যেত। প্রথম যেদিন এল-আমি তখন নাইতে গেছি-মালা হাতে করে দাড়িয়েছি আর অ’াতুড় থেকে বেরিয়ে আমার খপ করে পায়ের ধুলো নিলে। কি করবো বহুম বাবা অ’াতুড় ছুয়ে কি আমার ছুতে আছে আবার হাতে মালা । তা অপ্রস্তুত হোয়ে বলে, “আমার অত মনে ছিল না।’ আমি আর কি করব।--মালা গেল আবার পুকুরে নেয়ে মরি। তা জামাইএর যে মত মেয়েকে সেই মতেই রাখতে হয়—আমি লুকিয়ে দুটো দুটো গুড়ে ঝাল দিই-মেয়েগুলোও তেমনি হাত পেতে নিলে কতক খেলে কতক বা ন৷ খেলে-বলে ঝাল থেলে মা কেবল জল তোষ্ণ বাড়ে বইতো নয়, তোমরা তো জল দেবে ন—শুদ্ধ সাবু খেয়ে থাকলে তেঞ্চাও হয় না জলও চাই না ।” কেজানে ভাই ওদের কেমন কথা । অ’ ভুড়ে তেষ্ট পায়না—আমাদের এমনি তেষ্ট ছিল যে অতি ময়লা জলও এক কোষ চুরি কোরে থেয়েছি। আমাদের কালে ঝাল দিয়ে শুদ্ধ মুখ ধুতে জল দিত। তাতে কি প্রাণ বঁাচে ! ” . “তা বই কি, আমার এই চারটা গুড়ো হোয়েছে ফি বার অতুিড়ে মাগীকে পয়সা দিয়ে পায়ে হাতে ধরে জল চুরি কোরে খেয়েছি এদিকে ভাজা ভাজা তাপ, ওদিকে সরা সরা ঝাল—যেমন তেষ্ণ তেমনি গা’র জালা—ওতেই তো শরীর ঝনঝনে হয়। ঐ গো বাজনা এসেছে, তবে আজ আসি।” বলিয়া গামছা নিংড়াইতে নিংড়াইতে ভিজা কাপড়ের অঞ্চল স্কন্ধে ফেলিয়া প্রস্থান। গৃহিণী। “দেখেছিস্ গয়ল বেী, হয় কালির মায়ের তেজ দেখেছিস্ ! অহংকারে মাটীতে পা পড়ে না, আপনার চার ছেলে
