জ্যোক্তির্বিজ্ঞান । - নের জাখাতের ফল মাত্র। প্রতি মুহুর্তে আমাদের চক্ষে যে পরিমাণে এই ঈথর-কম্পন অসিয়া পড়ে তাহার উপরই আলোকের বর্ণ নির্ভর করে । প্রত্যেক মুহূৰ্ত্তে ৩৯,২• •,• • • • •, • • • • • সংখ্যার কম কম্পন চক্ষে পড়িলে আমরা আর আলোক দেখিতে পাই না। তাহার উদ্ধে লাল দেখি এবং সংখ্যা যত বাড়িতে থাকে ক্রমে হলুদে শবুজ এবং নীল দেখি ; অবশেষে যখন ৭৫,৭• •, • • • • • • • • • • কম্পন আসিতে থাকে তখন বেগুনী রং দেখি এবং ইহার অধিক হইলে পুনশ্চ আর রং দেখিতে পাওয়া যায় না । ষে বস্তুর রং আমরা স্পেক্ট স্কোপ দিয়া নিরীক্ষণ করিতেছি সে যতই আমাদের দিকে অগ্রসর হইবে তাহার কম্পন-জাত ঈথরতরঙ্গও ততই অধিক পরিমাণে আমাদের চথে পড়িবে । * এবং ঈথর-কম্পন যতই অধিক সংখ্যায় চখে পড়িবে ততই স্পেক্ট মের প্রত্যেক রং তা হার নির্দিষ্ট স্থান ত্যাগ করিয়া বেগুনীর দিকে অগ্রসর হইবে, ফলতঃ সমস্ত স্পেক্টম একটু লেগুনীর দিকে সরিয়া যাইবে। অপরপক্ষে জলন্ত বস্তু যতই দুরে সরিয়া যাইবে, স্বতরাং তাহার ঈথর-তরঙ্গ যত অল্প পরিমাণে প্রতি মুহূৰ্ত্তে আমাদের চখে পড়িবে ততই স্পেক্ট ম রং বেগুনীর দিক হইতে লালের দিকে সরিয়া যাইবে । বস্তুর গতিবেগের পরিমাণ অনুসারে স্পেক্ট মের এই স্থান পরিবর্তনের নূ্যনাধিক্য । এইরূপ গতি নিরূপণ করিতে পারায় আমাদের কি কি সুবিধ! হইয়াছে তাহ আলগোল নামক একটি তারার বৃত্তান্ত অবলম্বন
- যথা—ব্রাস্তায় সৈন্যদল চলিতেছে, সেই পথপ্রান্তে স্থির হইয়া দাড়াইয়া থাকিলে আমার পার্শ্ব দিয়া প্রতিমুহূৰ্ত্তে ষে পরিমাণ সৈন্য যাইবে, আমি তাহাদের দিকে অগ্রসর হইতে থাকিলে তাঁহা অপেক্ষ অধিক সংখ্য। যাইৰে ।
- * -
