বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাধনা (প্রথম বর্ষ, প্রথম ভাগ).pdf/২৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भूद्धिन्द्र וחז"ל తినెe: গিয়াছে তখন তাহার প্রশ্ন উত্থাপন করে । এক প্রকার নাস্তিক বলিলেই হয়। কিন্তু ভূত অবিশ্বাস করিলে ততটা ক্ষতি মাই, তাই বলিয়া বুড়া বাপের হার ছেলেকে অবিশ্বাস করা যে নিতান্তু হৃদয়-হীনতার কাজ । যাহা হউকৃ, সকলের নিকট হইতে তাড়না খাইয়া সংশয়ীর দল থামিয়া গেল । ফকিরের অতি ভীষণ অটল গাম্ভীর্য্যের প্রতি ভ্ৰক্ষেপমাত্র না করিয়া পাড়ার লোকের তাহাকে ঘিরিয়া বসিয়া বলিতে লাগিল— *অারে আরে, আমাদের সেই মাখন আজি ঋষি হয়েচেন, তপিস্থি হয়েচেন ! চিরটা কাল ইয়ার্কি দিয়ে কাটালে অভ্যাজ হঠাৎ মহামুনি জামদগ্নি হয়ে বসেচেন ।” কথাটা উন্নতচেতা ফকিরের অত্যন্ত খারাপ লাগিল, কিন্তু নিরুপায়ে সহ্য করিতে হইল । একজন গায়ের উপর আসিয়t পড়িয়া জিজ্ঞাসা করিল "ওরে মাখন, তুই কুচ্‌কুচে কালো ছিলি রংটা এমন ফর্সা করলি কি করে’ ?” ফকির উত্তর দিল “যোগ অভ্যাস করে’ ।” সকলেই বলিল “যোগের কি আশ্চর্য্য প্রভাব !” একজন উত্তর করিল “আশ্চর্য্য আর কি ! শাস্ত্রে অাছে, ভীম যখন হকুমানের লেজ ধরে তুলতে গেলেন কিছুতেই তুলতে পারলেন না। সে কি করে’ হ’ল ? সে ত যোগৰলে !" এ কথা সকলকেই স্বীকার করিতে হইল। হেনকালে ষষ্ঠিচরণ আসিয়া ফকিরকে বলিল বাবা একবার বাড়ির ভিতরে যেতে হচ্চে ।” এ সম্ভাবনাটা ফকিরের মাথায় উদয় হয় নাই—হঠাৎ বজ্রাঘাতের মত মস্তিষ্কে প্রবেশ করিল। অনেকক্ষণ চুপ করিয়া, পাড়ার লোকের বিস্তর অন্যায় পরিংস