'\ot সাধন । পদ্ধতি বলা যাইতে পারে। "গীত-স্বত্রসার"-এর পূর্ণমাত্রীর চিকু দ্বিবিন্দু, অতএব উহাকে “বিন্দু-মাত্রিক’ পদ্ধতি বলা যাইতে পারে। এবং আমাদের এই পদ্ধতিতে পূর্ণমাত্রার চিকু আকার, অতএব ইহাকে “আকার-মাত্রিক’ পদ্ধতি বলা যাইতে
- ji८ब्र ।
“আকার-মাত্রিক’ পদ্ধতির সঙ্কেত |* স্থর-চিত্ন । ১ । স, র, গ, ম, প, ধ, ন, এই সাতটি স্বর লইয়াই এক একটি সপ্তক । আমাদের সঙ্গীতে মন্দ্র, মধ্য, তার—কি না, খাদ মাঝারি ও উচ্চ এই তিন সপ্তকের অধিক ব্যবহার নাই । থাদ সপ্তকের সুরের চিহ্ল = হসন্ত ও উচ্চ সপ্তকের মুরের চিহ্ল = রেফ । মাঝারি সপ্তকের সুরে কোন চিকু দিতে হয় না । যথা স, স, র্স। তিন সপ্তকের অধিক যদি কখনও সুরের ব্যবহার আবশ্যক হয়, তখন রেফ কিম্বা হসস্তের সংখ্যা বাড়াইলেই চলিবে । ২ । কোমল ও কড়ি সুরের জন্ত স্বতন্ত্র অক্ষর হইলে অনেকট। সুবিধা হয় । সুরের মাথার উপর পারতপক্ষে যত কম চিন্তু ব্যবহার হয় ততই ভাল। স্বরের শিরোদেশে উপর্যাপরি চিহ্লের ভার চাপাইলে বড় গোলযোগ বাধে। এই জন্ত কোমল
- ৰ্যাহারা সঙ্গীতের পরিভাষা বোঝেন না, তাহাদিগকে কৃষ্ণধন বাবুর রচিত “গীতসুত্রসার” পড়িতে অনুরোধ করি ; ওরূপ উৎকৃষ্ট সুপাঠ সঙ্গীত-তত্ত্বৰিষয়ক গ্রন্থ বঙ্গভাষায় আর দ্বিতীয় নাই। ওরূপ গ্রন্থ যুরোপে প্রকাশ হইলে উহার BB BB BBB BBB BB BBS BB BB S BB BBBB BBBBB BBBBBB
দোকালে প্রাপ্তব্য । {.
