পাতা:সাধনা (প্রথম বর্ষ, প্রথম ভাগ).pdf/৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১১৬ সাধন। এই কাৰ্য্যভাগ গ্রহণ করিতে প্রথমে কিছু ইতস্ততঃ করিয়াছিলেন। किरू कि आकर्ष, श्रभूशौक्रtगब्र नाशrया किडूमि गझान বন্ধিতে করিতে পণ্ডিতষর দেখিতে পাইলেম, জীৱাণুতে যেমন মদ গাজিয়া উঠে, জীবাণুই ভেমনি ওটিপোকার রোগের কারণ। মদের রোগ এবং , প্রাণীর রোগের মধ্যে ঐক্য বাহির হইয়া পড়িল, এবং পূৰ্ব্বে তিনি যে সন্ধানে প্রবৃত্ত ছিলেন এখানেও তাহার অনুবৃত্তি ধরিতে পারিলেন। অবশেষে এই স্বত্র অবলম্বন করিয়া ক্রমে ক্রমে দেখা গেল, জীবশরীরের অনেক রোগ এই জীবাণু র দ্বারাষ্ট্ৰসংঘটিত হইয়া থাকে। ইহার অনুক্ষণ শনি ও বলিৰু ন্যায় শরীরে প্রবেশ করিবার ছিদ্র অন্বেষণ করিতেছে ; শ্বাস্থ্যরক্ষার মিয়ম লঙ্ঘন করিলেই ইহার সেই অবসরে দেহ অপ্রিয় করিয়া বসে এবং শরীরের রসকে বিকৃত করিতে থাকে । বাহিরে যখন আমাদের এত অদৃশ্য শক্র অস্তরে অবশ্য তাহার কতকটা প্রতিবিধান জাছে সন্দেহ নাই। সম্প্রতি আবিস্কৃত হইয়াছে শত্রুও যেমন, আমাদের অন্তৰ্ব্বত্তা রক্ষকও সেইরূপ। কুকুরের অনুরূপ মুগুর। দুইই নিরতিশয় ক্ষুদ্র। ডাক্তার উইল্স্ সাহেব তৎসম্বন্ধে ষেরূপ বর্ণনা করিয়াছেন আমরা তাহারই কতক কতক সংকলন করিয়া দিলাম । ভাল অণুবীক্ষণ দিয়া দেখিতে গেলে রক্তকণা জলের মত বর্ণহীন দেখায়। তাহার কারণ এই, আসলে, বর্ণহীন রসের উপর অসংখ্য লোহিত কণা ভাসিতেছে; খালি চোখে সেই লোহিত বর্ণের কণাগুলিই আমাদের নিকটে রক্তকে লাল বলিয়া প্রতিভাত কল্পে-অণুবীক্ষণের সাহায্য ব্যতীত সেই বর্ণহীন রস জামর