°为秒 जtश्वनंt ? ইহার যে কিরূপ আহারপটু তাছার একটা দৃষ্টান্ত দেওয়ী যাইতে পারে। সকলেই জানেন ব্যাঙচি ব্যাং হইয়। দাড়াইলে তাহার ল্যাজ অন্তৰ্হিত হইয়া যায়। আণুবীক্ষণিক পরীক্ষায় দেখা গিয়াছে, বাঙাচির রক্তবহ নাড়ি ত্যাগ করিয়া বিস্তর শ্বেতকোষ দলে দলে তাহার ল্যাজটুকু অধিকার করিয়া আহারে প্রবৃত্ত হইয়াছে। সেখানকার স্নায়ু এবং মাংসপেশী ছিড়িয়া ছিড়িয়1 খাইতেছে। শরীরের অধিবাসীরা এমনতর মনঃসংযোগপুৰ্ব্বক লাগিলে তুচ্ছ পুচ্ছটুকু আর কতক্ষণ টিকিতে পারে! বন্ধঃ প্রাপ্তি হইলে ব্যাঙাচির কান্কা লোপ পায় সেও এইরূপ কারণে । কেবল যে শরীরের অনাবশ্যক ভার মোচন ইহাদের কাজ তাহা নহে। রোগস্বরূপে বাহিরের যে সকল জীবাণু আমাদের শরীরে প্রবেশ করে ইহারা তাহাদিগকে আক্রমণ করিয়া রীতিমত হাতাহাতি যুদ্ধে প্রবৃত্ত হয়। বাহিরের আক্রমণকারীগণ যদি যুদ্ধে জয়ী হয় তবে আমরা জর প্রভৃতি বিবিধ ব্যাধি দ্বার অভিভূত হই, আর যদি আমাদের শরীরের রক্ষক সৈন্যদল জয়ী হয় তবে আমরা রোগ হইতে নিষ্কৃতি পাই । স্মরণ হইতেছে, অন্যত্র কোন প্রবন্ধে পাঠ করিয়াছি কেবল রোগ কেন, পীড়াজনক যে কোন পদার্থ আমাদের শরীরে নিবিষ্ট হয় এই সৰ্ব্বভুক্গণ তাহাকে আক্রমণ করিয়া ধ্বংশ করিতে চেষ্টা পায়। চোখে একটুকুর বালি পড়িলে সেটাকে লোপ করিবার জন্ত ইহার তাড়াতাড়ি ছুটয় আসে-চক্ষু সেই সংগ্রামচিহ্নে রক্তবর্ণ হইয় উঠে। শরীরে কিছু বিদ্ধ হইলে এই সৈন্যকণিকাগুলি ভীড় করিয়৷ অtসিয়া সেস্থান লাল করিয়া তোলে। ক্ষতস্থানের পূয পরীক্ষা করিয়া দেখা যায়, ব্যাধিবীজগুলিকে