পাতা:সাহিত্য-রত্নাবলী - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 मझिङा-ब्रङ्गादी । করিয়া, তাহার মনে এতটা আনন্দ ও এতটা আবেগ হইয়াছিল যে তিনি “পেয়েছি, পেয়েছি’ বিলিয়া, নগ্নদেহে রাজপথে বাহির হইয়া পড়িয়াছিলেন। এই সকল মহাজনও কি একটা দেখিয়া উন্মত্তপ্ৰায় হইয়া জগতে বা হর হইয়া পড়িয়াছিলেন। বুদ্ধ নিরঞ্জন নদীর তীরে বহুকাল তপস্যায় যাপন করিলেন, কিন্তু যেদিন সিদ্ধিলাভ করিলেন, সেদিন বারাণসীতে পঞ্চ শিষ্যের উদ্দেশ্যে ধাবিত হইলেন ; তোমরা শোন আমি নূতন আলোক পাইয়াছি।” পথে যে তাহার সংস্রবে। আসে, সেই পরিবৰ্ত্তিত হয়। যীশু চল্লিশ দিন চল্লিশ রাত্ৰি একাস্তে যাপন করিয়া যেদিন সিদ্ধিলাভ করিলেন, সে দিন মহোৎসাহে ফিরিয়া আসিলেন,- বললেন,-“হে পরিশ্রান্ত ভারাক্রান্ত লোকসকল আমার নিকট এস, আমি তোমাদিগকে শান্তি দিব” । যাহাকে ধরেন, সেই বদলিয়া যায়। দুইজন ধীবর ভ্ৰাতা এক স্থানে থাকিত, যীশু তাহদের ভবনে একরাত্ৰি বাস করিলেন, তাহদের কাণে কি মন্ত্র দিলেন, পরদিন তাহারা উভয়ে জাল ফেলিয়া রাখিয়া তাহার পশ্চাদ্বত্তী হইল। মহম্মদ হারা পৰ্ব্বতের গহবরে যে দিন সিদ্ধি লাভ করিলেন, সে দিন আর পর্বতকন্দিরে থাকিতে পারিলেন না। মহোৎসাহে বলিয়া উঠিলেন, মক্কাবাসিগণ শ্রবণ কর, “লা এল্লা ইল্লালাহা-একমাত্র সত্য ঈশ্বর ভিন্ন ঈশ্বর নাই,- লা সরিক, তাহার অংশী নাই”। যে তাহার সংশ্রবে। আসে। সেই বদলিয়া যায়। একবার নিবিষ্টচিত্তে ভাবিয়া দেখ দেখি ইহারা কি নূতন তত্ত্ব আবিস্কার করিলেন, এবং কিসের গুণে এত মানুষ বদলিয়া গেল। ভিতরকার কথাটা একই,-যাহা তুমি আমি আজও বলিতেছি। বুদ্ধ বলিলেন“মানবের কাৰ্য্যের উপরে মহাধৰ্ম্ম নিয়ম প্রতিষ্ঠিত, তাহাকে সত্য বলিয়া DDBS DS DDBBDBSB SDBDDDBD DBD DDL SSS S DS BBBBS