বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (ষোড়শ ভাগ).pdf/১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সন ১৩১৬) আদ্যের গম্ভীরা Σ Σ. হিন্দু, চিরতা এই সকল দ্রব্ল্য রোগবিশেষে ঔষধস্বরূপ ব্যবহৃত হইয়াছে। আরব ও মিশরেও তন্ত্ররূপ দুষ্ট হয়। রোমান কেথলিকদের জোসফট এবং আমাদের ভারতের বোধিসত্ত্ব যন্দ্রপ অভিন্ন, খুব সম্ভব। “বেকস আসীরিস দেবগণ ও আমাদের শিবঠাকুরের সহিত অভিন্ন। এই অনুকরণ মানব প্ৰাণের স্বাভাবিক ধৰ্ম্ম । এমনও হইতে পারে গ্রীস বা মিশরাদি দেশে আমাদের শিব নামান্তর প্রাপ্ত হইয়া আদৃত হইয়াছেন এবং আমাদের পূর্বপুরুষগণ হয়ত औीच बां भिशब्रािं দেশ হইতে উক্ত দেবতাদির উৎসবের কোন কোন অংশ গ্ৰহণ করিয়াছেন বা উক্ত দেশাদির জনগণ ভারতীয় শিবোৎসব পূর্ণমাত্রায় গ্ৰহণ করিয়া থাকিবেন। এক্ষণে মিশর, গ্ৰীসাদি দেশ যেরূপ আমাদের পর হইয়াছে এবং দূর স্থানে রহিয়াছে বোধ হইতেছে, পূর্বকালে সেরূপ ছিল লু। ঘনিষ্ঠতা ও আত্মীয়তা নিবন্ধন সাধারণতঃ একটা স্নেহের লঞ্চার হইয়াছিল। পাঠকগণের নিকট অনুরোধ, "ঠ্যাহারা হয় তা মনে করিবেন। ‘মালদহের গম্ভীরা’ লিখিতে বসিয়া ধানভানিতে শিবের গীতের ন্যায় এত বকিবার আবশ্যক কি ? একটু ধৈৰ্য্যধারণপূর্বক সমুদায় প্ৰবন্ধ পাঠ করিলেই ইহার কারণ হৃদয়ঙ্গম করিতে পরিবেন। মালদহ ক্ষুদ্র হইলেও DDK DDSS SgDB DD YBBDBBDB uK KK BDS BDBB DBDBD DDB DBDDSDB চিন্তা করিলেও আশ্চৰ্য্য হইতে হয়। উক্ত চিহ্নের দু'একটি অবলম্বনে মালদহের গম্ভীরা। লিখিত হইল । পাটলীপুত্র নগর ও পৌণ্ডবৰ্দ্ধন ( গৌড় ) নগরের ভাগ্যচক্র একই নিয়মে একটী বৃন্তে দুইটি মুসুমের ন্যায় পূৰ্ব্বকালে বিরাজ করিত। অধিকাংশ কাল পাটলীপুত্র নগরের অধিপতিগণই পৌণ্ডবৰ্দ্ধন নগরের ভাগ্যবিধাতারূপে বহু শতাব্দী ধরিয়া রাজদণ্ড পরিচালনা করিয়াছিলেন । , পৌণ্ডবৰ্দ্ধন নগর পাটালীপুত্র নগরের রাজন্যগণের অধীনে বা তঁহাদের আত্মীয়গণের অধীনে সামন্ত-শাসন দ্বারা পরিচালিত হইয়াছিল। পাটলীপুত্ৰ নগরের ধৰ্ম্ম ও ধৰ্ম্মোৎসবাদি পৌণ্ডবৰ্দ্ধন প্রদেশে অনুষ্ঠিত হইত, তাহার উজ্জল দৃষ্টান্ত বহুল পরিমাণে প্রদর্শনপূর্বক আমাদের মালদহের ‘গম্ভীরার” প্ৰাচীনত্বের পরিচয় প্ৰদান করিব । এক্ষণে আমরা কতিপয় ধৰ্ম্ম প্রভাব বিস্তার দ্বারা পৌণ্ডবৰ্দ্ধন নগরের বা প্ৰকারান্তরে সমুদায় বঙ্গদেশের ধারাবাহিক ধৰ্ম্মভাব ও ধৰ্ম্মবিষয়ক উৎসবের পরিচয় প্ৰদান করিতে অগ্রসর হইব। প্রথমে বৌদ্ধ প্রভাব, তৎপরে শৈব প্রভাব এবং মধ্যে মধ্যে যৎসামান্য জৈন ও সৌরপ্রভাব ব্যক্ত করিয়া গভীরার লৌকিকতা হৃদয়ঙ্গম कद्रशेद, उांश रुशे८व्रे १ाठौद्धांद्व পুরাবৃত্ত পরিস্ফুট হইয়া উঠিবে। আধুনিক মালদহবাসিগণের সুৰ্য্যপূজার আড়ম্বর ও পদ্ধতিদর্শনে তঁহাদিগকে সৌর মতাবলম্বী বলিয়াই বোধ হয়। মালদহবাসিগণের সুৰ্যপূজা অতি প্রাচীন প্ৰথাসমন্বিত । সুৰ্যপূজকগণকে “মগাংশ্চ সবিতৃঃ” অর্থাৎ সুৰ্যপূজকগণ মগ বলিয়া বরাহপুরাণে উল্লেখ আছে। শাকদ্বীপী সৌর-ব্ৰাহ্মণগণই সুৰ্য্যপুজক, শাস্ত্ৰে ভঁহাদিগকে “মগ’ নামে পরিচিত কৰ্ম্মd