8 সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা [ sभ ज९था। अitछ । छेछ। व्राब्राशे बूटिङ १iाबा যাইতেছে যে, “মহোৎসাহ কৃষ্ণ” চরিত্র ও গুণানুবাদ তৎকালে 25f5 ft3 | মেগাস্থিনিসের বর্ণনায় মেথোরা (Methora ) ও frr:Microft ( Clisobora ) Ni ও কৃষ্ণপুরের বর্ণনা এবং “হেরাক্লিজ” নামে একটি দেবতার কথা দেখিতে পাওয়া যায়। তিনি বহুদার পরিগ্রহপূর্বক বহু পুত্ৰ উৎপাদন করেন। বলবীৰ্য বিষয়ে সকল লোককে অতিক্রমপূর্বক দৈত্যবধ করিয়া পৃথিবীর ভার মোচন করিয়া যান এবং মথুরা প্রদেশীয় লোক কর্তৃক বিশেষ শ্ৰদ্ধাভাজন হন। ‘হেরাক্লিজ’’ গ্রীসের কৃষ্ণ, আমাদের ভারতের নহে, মেগাস্থিনিস আমাদের কৃষ্ণকে হেরাক্লিজবৎ দেখিয়া নামান্তর প্রদান করিয়া গিয়াছেন। মহোৎসাহ কৃষ্ণই মথুরার রাজা শ্ৰীকৃষ্ণ, তৎকালে তাহার উৎসবাদি প্রচলিত ছিল। মহারাজ অশোকের সময় হইতে সংক্ষেপে বৌদ্ধোৎসব পদ্ধতি বর্ণনা করিব। অশোক খৃঃ পূঃ ৪ৰ্থ শতাব্দীতে বৌদ্ধধৰ্ম্ম অবলম্বন করেন। বাল্যকালে বৌদ্ধধৰ্ম্ম-গ্ৰহণের পূর্ব KBD BB SuLEDDu DD gD BBD SDDBB BBDBD DBDBBDB SSBSS LDDS শোক সৰ্বপ্রথমে জনৈক পর্বতবাসী ব্যক্তিকে হত্যা করিয়া বৌদ্ধধৰ্ম্ম গ্ৰহণ করিয়াছিলেন। দেবগণপ্ৰিয় প্রিয়াদশী অশোক অতুল কীৰ্ত্তি রাখিয়া গিয়াছেন । ধৰ্ম্মাশোকের সময় হইতে বৌদ্ধধৰ্ম্মোৎসবের সংক্ষিপ্ত বিবরণ লিপিবদ্ধ করিয়া দেখাইব-মালদহের গম্ভীরা কোন দুৰ্গম নিভৃত মহাকালের গুহা হইতে ধীরে ধীরে পদক্ষেপণ করিয়া আত্মবিকাশ করিয়াছে। অনেকে অনুমান করেন, বিন্দুসারের মৃত্যুর পর অশোক মগধের সিংহাসন প্ৰাপ্ত হন। সুভদ্রাঙ্গীপুত্ৰ প্রিয়াদশী অশোকের বহু খোদিত শিলানুশাসন বৰ্ত্তমান রহিয়াছে। পাটলীপুত্র এবং অন্যান্য নগরে তঁহার ভ্রাতা ভগিনী এবং আত্মীয়গণ অবস্থান করিতেন । তিনি ধৰ্ম্ম প্রচারার্থ বিবুধ এবং ধৰ্ম্মমহাপাত্র সর্বত্র প্রেরণ করিয়াছিলেন। তৎকালে পাটলীপুত্র নগরের অধীনে পৌণ্ডবৰ্দ্ধন নগর ছিল, তাহার দৃষ্টান্ত প্ৰাপ্ত হওয়া যায়। অশোকের ভ্ৰাতা, ভগিনী বা কোন আত্মীয় দ্বারা এই পৌণ্ডবৰ্দ্ধনের রাজকাৰ্য্য পরিচালিত হইত। সম্রাট অশোকের যত্নে পাটলীপুত্র নগরে বৌদ্ধদিগের দ্বিতীয় সভা হয়। এই বিরাট সভায় পৌণ্ডবৰ্দ্ধনবাসীর নিমন্ত্রণ হওয়াই সম্ভব। পাটলীপুত্রের বৌদ্ধমঠে বৈদিক মঞ্জুশ্ৰীর প্ৰাধান্য দর্শন করি । অশোকের সময়ে পূর্ণিমা ও অমাবস্যার দিবসে আত্মপাপ অঙ্গীকার করিতে হইত। ক্রমশঃ গৃহীলোককেও এই নিয়মে বাধ্য হইতে হয় ; কিন্তু ক্ৰমশঃ তাহা রহিত হইয়া গিয়াছিল। অশোক সাধারণ পাপের প্রায়শ্চিত্ত সাধনাৰ্থ একটী মহোৎসব প্ৰতিষ্ঠা করেন, তাহাতে প্ৰথমে আত্মদোষ স্বীকার ও দানধৰ্ম্মের অনুষ্ঠান উভয়ই প্ৰচলিত ছিল। এই সাৰ্ব্বজনীন উৎসব পঞ্চম বৎসরান্তে সম্পাদিত হইত। বৌদ্ধ উৎসব। এই প্রকারে সাৰ্বজনীন উৎসব বিশিষ্ট্ররূপে প্রচারিত হয়। এই অশোকের নিয়ম প্ৰকাশ্য বা অপ্ৰকাশ্য তাৰে অন্যাপি বৰ্ত্তমান রহিয়াছে। আত্মদোষ স্বীকার এবং গুপ্ত পর দোষ ব্যক্তি করার প্রথাটি অদ্যাপি গম্ভীরা উৎসব মধ্যে দৃষ্ট হয়। আত্ম-পর পাপাদি গীতাকারে গম্ভীরা উৎসবে গীতাভি
