বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (ষোড়শ ভাগ).pdf/৩১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাৰ্য্য বিবরণী d যদি এই ভস্মাধারে রক্ষিত হইত, তাহা হইলে খোদিত লিপিতে নিশ্চয়ই তাহার উল্লেখ থাকিত। খোদিত লিপিতে DBDB BDDD DBDO DE DD DDDS SBKKD DLS DDSDY S SDG DEEEBDL আবিষ্কৃত অস্থি গৌতম বুদ্ধের নহে। বুদ্ধের মৃত্যুর -২॥১৩ শত বৎসর পরে হিউয়েনসাং ভারতবর্ষে আসিয়াছিলেন। তঁহার সময়ে গৌতম বুদ্ধ সম্বন্ধে এতদূর বিস্মৃতি ঘটিয়াছিল যে তিনি কতকাল পুর্বে নিৰ্বাণ লাভ করিয়াছেন, তাহ কেহই স্থির বলিতে পারিত না । সুতরাং কেবল একজনের উক্তির উপর বিশ্বাস করিয়া বুদ্ধস্থি রূপ গুরুতর ব্যাপারের মীমাংসা হওয়া উচিত নহে। ইসপোলা স্তুপের ভস্মাধারের ন্যায় শত শত ভস্মধার গাজোর দেশে निऊ আবিস্কৃত হইতেছে, কিন্তু কোনটিতে কাহার অস্থি আছে, তাহা একেবারেই বলা যায় না। তৎপরে সভাপতি মহাশয়ের আদেশে ডাক্তার শ্ৰীযুক্ত চন্দ্ৰশেখর কালী এল, এম, এস মহাশয় "বাঙ্গালা ভাষায় স্ত্রী সর্বনামের প্রয়োজনীয়তা” নামক প্ৰবন্ধ পাঠ করিতে উঠিয়া বলিলেন,-“আমি” ও “তুমি’ এই উত্তম পুরুষ ও মধ্যম পুরুষের সর্বনামের লিঙ্গভেদনা করিলে LLL0 DBBDD BBD SBBBDBD DDD SS KD DD D S BBuuDS SDBDDBD BBBDBBD ক্রিয়ার রূপ-ভেদ হয় বলিয়া, সেই সকল স্থলে “আমি” ও “তুমি”র উদ্দেশ্য-পদের লিঙ্গ সহজেই বুঝা যায় কিন্তু “আমি” “তুমি” ভিন্ন অন্য সৰ্ব্বনামে অর্থাৎ তৃতীয় বা প্ৰথম পুরুষের সৰ্ব্বনামের লিঙ্গ-ভেদ না করিলে, অনেক সময়ে কাজ আটকায় ; এই জন্য অধিকাংশ ভাষায় প্ৰথম পুরুষের দ্বিবিধ বা ত্ৰিবিধ লিঙ্গভেদ আছে। বাঙ্গালা ভাষায় লিঙ্গভেদে ক্রিয়ার রূপ DDL DDD K gE KBBBB DBBBBBD DDDBDBD DDD S YY BDS DBDD BBB অর্থবোধের জটিলতা ঘটে, বিশেষতঃ আমাদের চিকিৎসাশাস্ত্রের গ্রন্থাদিতে বড়ই সঙ্কট উপস্থিত হয়। আমার গ্রন্থাদিতে এই সঙ্কট মোচনের জন্য অনেক বিচার বিতর্ক করিয়া প্ৰথম পুরুষের লিঙ্গভেদে শব্দভেদ করিতে হইয়াছে। আমি নূতন কিছু করি নাই, ভাষায় যাহা চলিত আছে, ব্যবহারে যাহাকে অল্প সংখ্যায় পাইয়াছি, তাহাই গ্ৰহণ করিয়াছি। এই রূপে পুংলিঙ্গে তিনি -সে রাখিয়াছি, স্ত্রীলিঙ্গে সা-তস্যা লইয়াছি। বাঙ্গালা প্রথম পুরুষের কৰ্ত্তাকারকে “তিনি।” 'সোঁ-র স্ত্রীলিঙ্গে সংস্কৃত “সা” শব্দটি লইয়াছি, এইটি প্ৰথম গ্ৰহণ কিন্তু ঋণ নহে, অপহরণ : BDSS D BBBBSDD BDBBDBBB DDBD DBDBDBDB BBDuD DBDBBD DBDBB E ED BBD DDDDDS ইহা সেই সংস্কৃত শব্দভাণ্ডারেই প্ৰাপ্ত। তস্যা শব্দটি পুরাতন দলীল দস্তাবেজ ও ভট্টাচাৰ্য্য লিখিত প্রাচীন বাঙ্গালায় পাইয়াছি। সম্প্রতি বঙ্গবাসী পত্রিকায় রাণী ভবানীর যে পত্রের প্ৰতিলিপি প্ৰকাশিত হইয়াছে, তাহার মধ্যেও এই সংস্কৃত শব্দটিই বাঙ্গালায় প্ৰথম পুরুষের সৰ্ব্বনামের স্ত্রীত্ব প্ৰকাশাের্থ ব্যবহৃত হইয়াছে, এ সম্বন্ধে আমার অন্যান্য যে সকল যুক্তি আছে, তাহা আমার প্রবন্ধে আমি বিশেষ ভাবে ব্যাখ্যা করিয়া লিখিয়াছি, তাহা পড়িয়া শুনাইতে গেলে আপনাদের বিরক্তিকর হইবে। প্ৰবন্ধ প্ৰকাশিত হইলে, আপনার আমার প্রস্তাবের नां, ८°ांश्चांर्थं ཚེ་ এবং তাহা কাৰ্য্যে পরিণত করিবার জন্য উদ্ভাবিত উপায়গুলি লইয়া আলোচনা করিতে পরিবেন। এ সম্বন্ধে আমি ডাঃ সার গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, পণ্ডিত