প্রথম সর্গ । ९१ সদৰ্পে ৰ্তাহার পানে চাহিল৷ ধূর্জটা, প্রকাশিয়ে অগ্নিশিখা লোমহরষণ ! কহিলা সচিব, করযোড়ে—“ অবধান নরেশ্বর দীন এ দাসের নিবেদনে, পরিহরি রোষ রায়, ক্ষমছ কুমারে এই বার, অমৃতাপচিত্তে যদি তিনি শুধরেন নিজে, এর পর । ক্ষমার সমান গুণ নাহি ত্রিভুবনে—সুবুদ্ধি বণিক-কুল-ধজ, অবিদিত নাহিক র্তাহার, এই পরম ধরম | আত্মজ আপনার—একারণে নাহি বলি আমি ক্ষমিতে তাহরে—বলি ক্ষমা ধৰ্ম্মগুণে । ’ “ যা কহিলে মন্ত্রীবর, মিথ্যা তাহ নয়, কিন্তু রাজধৰ্ম্ম দণ্ডিতে দোষিরে । তবে, অভিযোক্ত যদি দয়া-পরবশে, নিজে ক্ষমেন তাহারে; তুষ্ট মনে, তবে সাধ্য মম, অন্যথা অধৰ্ম্ম হেতু ক্ষমিতে ন৷ পারি। ” দেখি ভূপতিরে দৃঢ় ধৰ্ম্মব্রত, মনে মনে র্তারে বখানিল বৈদেহক— ধন্ত মনুষ্য প্রকৃতি, কান্না হাসি এত আর নাহিক ভুবনে—তুলিয়৷ কুমারকৃত গুৰু অপরাধ ! যথা ভীমাকৃতি যোধ, উলঙ্গিয়ে থর তরবার, যবে । নাশিবে শত্ৰু-বৈৰী প্রণয়িনী বিধু
