এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
(৯৪) কবি বলিয়া গণনা করিয়া থাকেন; তদনুসারে তিনি, মহাকবির ন্যয় সমস্ত গুণ সম্পন্ন হওয়া উচিত বিবেচনা করিয়াই বুঝি মহাকবি ব্যাসদেব যেমন পুরাণের স্থানে স্থানে কোন কোন প্রস্তাব বর্ণনা উপলক্ষে জটিল ও দুরবগাহ করিয়াছেন। (লোকে, যাহাকে ব্যাসকুট আখ্যা দিয়াছেন) সেইরূপ ৰ্যাসদেবের দ্যায় মহাকবি মধ্যে গণনীয় হইবার ইচ্ছায় হেন বাৰু বৃত্ৰ সংহার পুস্তকের স্থানে স্থানের বিবরণ এত জটিল ও হরবগাহ করিয়া লিখিতে যত্ন গাইয়াছেন যে, সেই সেই স্থানকে হেমকূট না বলিয়া কেহ নিশ্চিন্ত থাকিতে পারেন না।
প্রসিদ্ধি বিরুদ্ধ ।
৬ পৃষ্ঠা অমর আত্মার ধ্বংস হয় পুনৰ্ব্বার
আত্মার ধবংস অপ্রসিদ্ধ
৪২ পৃষ্ঠা আছত আছত ভাল, গোর ছিলে হৈলে কাল,
কন্দৰ্প গৌরাঙ্গ নহে অনৌচিত্যতা ।
মাতা ঐন্দ্রিলা, পুত্র রুদ্র পীড়কে জিজ্ঞাসিতেছেন। ১৬২ পৃষ্ঠা কিরূপ বসন ভূষা, চলন কিরূপ ;
কত বয়ঃ কার মত, কিবা তার রূপ ; হাব ভাব হাসি ভঙ্গি, নাসা ওষ্ঠাধর, বক্ষ, বাহু কটি উরু অঙ্গুলী নখর,
৪১ পৃষ্ঠা ইন্দিরার প্রিয় পদ্ম, সুধাজাত সুধী সন্ম,
কত মুখে লইত কমলা।