পাতা:সুশীলাচন্দ্রকেতু.pdf/৭৭

সুশীলাচন্দ্রকেতু । پیون কথা উত্থাপন করিয়াছিলি ? সৰ্ব্বনাশি ! এই জন্য কি . তোকেঁ এতকাল কালভুজঙ্গীর ন্যায় গৃহে রাখিয়াfছলাম ? কন্যাকে শীঘ্ৰ বাহির করিয়া দে, নচেৎ তোর সমস্ত শরীর খণ্ড খণ্ড দগ্ধ করিব । রাজ্ঞী একে কন্যার দাৰুণ ৰিয়োগে নিতান্ত কাতরা ও পাগলিনীপ্রায়, তাহাতে মহারাজের মুখে এই কঠোর বাক্য শ্রবণ করিয়া ক্ষণকাল, অচেতনপ্রায় স্তব্ধ ছইয়া রছিলেন, অনস্তর কৰুণস্বরে বলিয়া উঠিলেন, নাথ ! মহারাজ ! ক্ষেপে ছেম না কি ? ক্রোধে উন্মত্ত হইবেন না । এভ অধীর কেন ? মড়ার উপর আর বঁাড়ার যশ কেন মারেন ? মহারাজ ! এ আপনার মানেই আমার মান, আপনার মঙ্গলেই আমার মঙ্গল, আপনার তুখেই আমার সুখ স্বপ্নে ও মনে করিবেন না, আমি অলপনার মান সূচাইয়া নিজের মান বা জিদ বজায় রাখিব ! প্রাণনাথ ! ক্রোধ সম্বরণ করুন ; আমি ইহার কিছুই জানি না। এ সকলই আমার কপালের দোষ, নতুবা আপনি আজ আমাকে “কুট্টিলি” বলিয়া সম্বোধন করিবেন কেন ? প্রজণনাথ ! এই দণ্ডেই আমার প্রাণদণ্ড কৰুন, আর বঁচিবার সাধ নাই, সুশীলাকে স্থারাইয়। অণর ক্ষণেকও প্রাণধারণে ফল নাই। প্রাণদণ্ড করিয়া আমার সকল কষ্ট দূর কৰুন! শাম্ভশীল পত্নীর কৰুণ বচনে কিঞ্চিৎ শাস্ত হইয়। খলিলেন, তুই ইহার কিছুই জানিল না ? তোর অম্ল