Ꮠ28 মুশীলাচন্দ্রকেতু । হায় । উৎসবের সময় গৃহ হইতে বাহির না হইয়। ব্ধি দুষ্কৰ্ম্ম করিয়াছি! তখন সে নির্জন গৃছে একাকী পড়িয়। না থাকিলে অবশ্যই সহোদরের সহিত সাক্ষাৎ হইত । সে সময়ে পোড়ার মুখীর লোকালয়ে মুখ বাহর করিতে লজ্জা ও মানের ভয় হইল । রে কুলকলঙ্কিনি । যখন সিং হল হইতে বাহির হুইয়াছিলি, তখন লজ ও মানভয় কোথায় ছিল? তখন বুঝি সমস্ত সমুদ্রজলে ভাসইয়ণ দিয়া আসিয়াছিলি ? যে কাণ্ড ঘটিয়াছে, এখন তোর লাজ ও মানভয় কোথায় থাকিবে ? আমি প্রাণ ভয়ে, শঙ্কিত হুইতেছিনা, পাছে প্ৰাণেশ্বর অপমান করেন সেই ভয়ে আমার হৃদয় কঁাপিতেছে ও শোণিত শুষ্ক হইতেছে । যাহা হউক আপাততঃ কুমারের নিকট শঙ্কিতচিত্ত প্রকাশ করা বিধেয় নহে। পরে বিধাত। কপালে বগ্ৰহণ লিখিয়াছেন তাহাই ঘটিবে। এজন নিতান্ত নির্দোষী এই এক মাত্র সাহস আছে । সুশীল। এইরূপ ভাবিতে ভাবিতে রাজকুমারের নিকট উপস্থিত হইয়ণ বfললেন, প্রজনাথ ! চন্দ্র কুমারীর মন আপনার প্রতি সেইরূপই আছে। চন্দ্রকেতু কিঞ্চিৎ বিষন্ন হইয়ণ কছিলেন, স্বভাসিন্! আর একবার দিন কতক চেষ্ট কর, যদি কোন উগায়ে নৃপবালার কঠিন অন্তঃকরণ নমু করিতে পার। এই বলিয়া নৃপতনয় তথা হইতে রাজভবনে প্রত্যাগমন করিলেন । এদিকে গঢ় প্রণয় কত দি অপ্রকাশ থাকে। চন্দ্র
