পাতা:সেকালের কথা - জলধর সেন.pdf/১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কোকালের কথা পাতাল প্ৰভেদ । পঞ্চাশ বছর আগে ও অমাৱ কলিকাতা সহরে যা দেখেছি, এখন তার চিহকুমাত্র ও নেই বললে হয় ; প্ৰায় সবই বদলে গিয়েছে । অামি যখনকার কথা বলছি, তখন শোভাবাজার অঞ্চলে শোভাবাজার রাজ-বংশ ছাড়া, আর দুই ঘর বড়মানুষের বাস ছিল—এক ঘর ন্যস্কার ; আর এক ঘর দত্ত । আমি এই দত্ত বংশেরই একজন মহাত্মার বিবরণ বলছি । তার নাম ছিল চূড়ামণি দত্ত । এখন গ্রে ষ্টট থেকে যে কালী প্ৰসাদ দত্তের ষ্টট বেরিয়েছে, সেই কালী প্ৰসাদ দাস্তু ছিলেন স্বগীয় চূড়ামণি দত্তের ভ্রাতুষ্পপুত্ৰ । এখন যেখানে স্বৰ্গীয় রাজা বিনয়কৃষ্ণের বৈঠকখানা, আর যেখানে গুপ্ত মহাশয়দের বাড়ী, সেই সবটা নিয়ে এবং আশে-পাশে বা অনেকখানি যায়গা জুড়ে চূড়ামণি দত্তের প্রকা ও বাড়ী ছিল । তখন গ্ৰে ষ্টাট ছিল না । ও-রাস্তাটা ত সে-দিন আমাদের চোখের সম্মুখে হয়েছে । ওখানে একটা ছোট tD DDD DDD SDBB BDD BB BD D DD BBBS uBB BDBD S0 এখন আর দপ্তদের সে প্ৰকাণ্ড বাড়ীর চিহ্মমাত্র ও নেই ; তবে গুটি দুই স্মৃতি-চিহ্ন আছে । একটা হচ্ছে রাজা বিনয়কৃষ্ণ বাহাদুরের ভবনের পাশে বাগানের মধ্যের একটা বটের গাছ ; দত্তের মহা-সমারোহে সেই গাছের R