পাতা:সোনার চেয়ে দামী (দ্বিতীয় খণ্ড) - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বুঝিয়ে মীমাংসা করে দিলি। একটা নীতি খাড়া রেখে মানুষ চব্বিশ ঘণ্টা, ঘর-সংসার করতে পারে ? ঃ তুই তো করছিস। ছিটেফোটা সুখ চাই না, হলে আগের মত, নইলে নয়। বিস্তু পৰ্য্যন্ত রাখিস না । বাসন্তী গালে হাত দেয়।-এটা নীতি নাকি ? আশাদিযে কষ্ট করে আসছে, ওর নাম নীতি করা বুঝি ? দরকার হয়েছে, উপায় নেই, তাই আমিও এসব করছি, আশাদিও করছে। কিন্তু তুই আশাদিকে যে পরামর্শ দিয়েছিস ভাই সে একেবারে খাসা নীতি ! তুমি ওরকম ছিলে আজ থেকে এরকম হবে, নরম হয়ে থাকবে, রাগ হলে ঝগড়া করবে না, নালিশ করবে না, কিছু করবে না ! তাই নাকি মানুষ পারে ? জোরে জোরে মাথা নাড়ে বাসন্তী, উহু, পারে না । তাছাড়া কার যে দোষ তুই ধরতেই পারিস নি। ওর জন্যেই তো মানুষটা ফের বিগড়েছে।

उछे भांकि ?

ঃ তাই। একশোবার তাই । কর্তালি করেছে তো কি হয়েছে ? তুমি বৌ, বৌ হয়ে কর্তালি করন যত পার, মাষ্টারণী হয়ে কর্তালি করতে যাও কোন বুদ্ধিতে ? বেী হবার সাধ্যি নেই, শাসন করার গুরুঠাকুর । না খেয়ে না। OBeBDB DB BDD DDD DBDBSS BD DBBB DBB DDDD DDD জানো ? বলি, আহা, মারি মারি । হাসি নেই, কথা নেই, মুখটা যেন ভাতের হাঁড়ি, বাড়ীতে যেন দশটা রুগী মর’ মর” 9