বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/১৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সৌন্দৰ্যবোধৈর ইন্দ্ৰিয়। ] ده د बशवनशंन थछ्रे चश्रेष्ङब्र अथाङ्गङ स्वश्र९ मांब ब्रािप्छन । थाङ्कङ জগতের সৌন্দৰ্য্য অপ্ৰাকৃত জগতের সৌন্দর্ঘ্যের আভাস মান্ন অপ্ৰাকৃত । জগতের সৌন্দৰ্য্য মনোবুদ্ধির অগোচর। মুক যেমন কোন সুমিষ্ট আস্বাদন করিয়া তাহা ভাষায় প্ৰকাশ করিতে পারে না, অপ্ৰাকৃত জগতের সৌন্দৰ্য্য তদ্বৎ । সেই জগতের সৌন্দৰ্য্যের ভাষা নাই, তুলনা নাই,-ইহা অবর্ণনীয়। মহাজনগণ সেই জগতের কথা বলিতে গিয়া বোবার স্বপ্ন দেখার উপমা দিয়াছেন। এমন যে রাসপূর্ণ, আনন্দপুর্ণ জগৎ তাহার খবর কি মানুষ পাইতে পারিবে না ? তাহার সৌন্দৰ্য্য হইতে কি মানুষ চিরকালের জন্য বঞ্চিত থাকিবে ? মানুষ, ভয় নাই। ভগবান তাহাকে জানিবার, তাহার সৌন্দৰ্য্য-রস পান করিবার বিধান করিয়া রাখিয়াছেন। সমস্ত ধৰ্ম্মশাস্ত্ৰ ও মহাজনগণ একবাক্যে এই কথাই বলেন। যে আধ্যাত্মিক প্রকৃতিদ্বারা ভগবানকে জানা যায়, অপ্ৰাকৃত জগতের রস উপভোগ করা যায়, ঋষিশাস্ত্ৰে তাহার নাম “বিজ্ঞান” অথবা “ভক্তি” দেওয়া হইয়াছে। বাইবেল ও কোরাণে এই বৃত্তির নাম “বিশ্বাস” ( Faith ) দেওয়া হইয়াছে। নিম্নোদ্ভূত বচন সমূহ হইতে আমাদের কথার যাথার্থ্য প্রতিপন্ন হইবে। মুণ্ডকোপনিষৎ বলেন,- “তদ্বিজ্ঞানেন পরিপশ্যন্তি ধীরাঃ আনন্দরূপমমৃতম।” चिऊँौम्र भू७क, २ब्र थ७ । যিনি আনন্দরূপে ও অমৃতরূপে প্ৰকাশ পাইতেছেন সেই পরব্রহ্মকে ধীর ব্যক্তিগণ বিজ্ঞান দ্বারা দর্শন করিয়া থাকেন। औभडशबौऊा बद्दष्णन,- “ভক্ত্যা ত্বনন্তয়া শক্য অহমেবান্বিধোহর্জন । জ্ঞাতুং দ্রষ্টাফ তত্বেন প্রবেষ্ট্রিঞ্চ পর্যন্তপ ||” ' arra esi, es arry t.