পাতা:সৌন্দর্য্য তত্ত্ব - অভয় কুমার গুহ.pdf/১৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

NObylo সৌন্দৰ্য্যস্তত্ব “মরমে লাগিলগৈায়ানা যায় পাগর, নয়ন অঞ্জন হয়ে লাগি রৈল পারা। ৭ কে জানিত গোরারূপ অমিয় পাথর, ডুবিল তরুণীর মন না জানে সাঁতার। জলের ভিতরে যাই সেথাও দেখি গোরা, ত্ৰিভুবনময় গোরা রূপ হৈল পারা। বাসুদেব ঘোষে বলে গোরা অনুরাগে, * সোণার পুত্তলী গোরা হিয়ার মাঝারে জাগে।” অবতারগণের, মহাপুরুষগণের দেহের জ্যোতি ও আনন্দময়ী মূৰ্ত্তি কি এক অপ্ৰাকৃত ধামের কাহিনী বিবৃত করে না ? তাহদের প্রশান্ত, রাসামৃতমূৰ্ত্তি কি অতীন্দ্ৰিয় ধামের দিকে অঙ্গুলিসঙ্কেত করে না ? প্রকৃত মহাপুরুষ, প্ৰকৃত ভক্তকে দেখিলেই বুঝিতে বাকি থাকে না যে, তাহারা এ জগতে থাকিয়াও যেন এ জগতের জীব নন, তাহারা ত্রিতাপদগ্ধ জনগণকে শাস্তিবারি, অপ্ৰাকৃত রস বিলাইবার জন্যই যেন অবতীর্ণ ! তাহারা প্ৰাকৃত জগতে থাকিয়াও অপ্রাকৃত জগতের সৌন্দর্ঘ্যে ডুবিয়া আছেন। সাধুগণ বলিয়া থাকেন যে, অবতারগণের, মহাপুরুষগণের দেহের জ্যোতি ভগবানেরই জ্যোতি, তাহদের রূপ ভগবানেরই রূপ। আমাদের উক্তির সমর্থনে কতিপয় সাধুপুরুষের উক্তি নিয়ে পাঠকবর্গকে উপহার ØሻNS፬ C?jቑባ ፡- মহর্ষি দেবেন্দ্ৰনাথ ঠাকুর বলিয়াছেন,- অনুরাগ-রাজিত মুখে কি তাহার জ্যোতি দেখিবে না ? DBSB uDD DB KBBD BDDB DD DDBDBD SYY LDBBK विनअँन করেন ; তাহার উজ্জল भूईिटड कि ऊँॉशब्र প্ৰকাশ, তাহার আবির্ভান দেখি না ? প্ৰকাণ্ড পৰ্ব্বত, সমুদ্র, নক্ষত্র, সুৰ্য্যে , তাহার এ