(አb” 6गोन्गार्श्वगा-उद्ध । গদ্য ও গান এই ত্ৰিবিধ রচনাত্মক বলিয়া বেদ ‘ত্ৰিয়ী’’ নামে অভিহিত ।। ১ রচনা প্ৰণালী অনুসারে পদ্য প্রাধান্যে ঋগবেদ, গীতপ্রাধান্যে সামবেদ এবং গদ্যপ্রাধান্যে যজুৰ্বেদ নামকরণ হইয়াছে। + সুতরাং ঋগ্বেদ পৃথিবীর আদিকাবা, সামবেদ পৃথিবীর আদি গীতি। বৈদিক ঋষিদিগের মন্ত্রধ্বনি কাব্য ও সঙ্গীতের আকারেই সর্বপ্ৰথমে প্ৰকাশ পায়। ঋগ্বেদের পবিত্ৰ মন্ত্রগুলি আৰ্য্যগণের হৃদয়নিঃসৃত ভগবদ বিষয়ক কোমল কবিতা, সাম: বেদের মন্ত্রসমূহ আৰ্য্যগণের পবিত্ৰ গীতলহরী। বৈদিকযুগের পূর্ব হইতেই কাব্য ও সঙ্গীত ভারতে প্ৰচলিত ছিল, ঋগ্নেদাদির মাত্রা ও ছন্দঃ হইতে অনায়াসে বুঝা যায়। . ঋগ্ধেদসংহিতা আলোচনা করিলে দেখা যায় LSLSS S S LSLSSSSAASS LLLLS S S SLSLSLSLSLSL LSSSMSSSLLLLLSSLLLLS SMSLSGSLGSMSMSSLLL LSSMSSSLSSS "On theory now shows very clearly that though the Vedas are the oldest records of the Aryan race, yet the civilisation, or the characteristics and the worship of the deities mentioned there in did not originate with the vedic bards, but was derived by then from their inter-glacial forefathers and preserved in the forms of hymns for the benefit of posterity.’ Vide Tilak’s “The Arctic Home in the Vedas.’ p. 463,
- সর্বানুক্ৰমণী বৃত্তির ভূমিকায় ষড় গুরুশিষ্য লিখিয়াছেন“ঋকৃষজুস সামরূপেণ মন্ত্রো বেদ চতুষ্টয়ে ।” মাধবাচাৰ্য্য বলেন,-“১ । ‘পদবন্ধেনাৰ্থেন চেপেতা বৃত্তবদ্ধ মন্ত্রা ঋচঃ” ২ । “গীতিরূপ মন্ত্রাঃ সামানি।” ৩ । ‘বৃত্তগীত বিবজিতত্বেন প্ৰশ্লিষ্টা পঠিত মন্ত্রাঃ যজ,ংসি।” অধিকরণমালা। ‘ঋকু পাদবন্ধো গীতন্তু সাম গদ্যং যজুর্যন্ত্রঃ।” সৰ্বানুক্ৰমণী বৃত্তির টীকা ।
ষড় গুরুশিষ্য বলেন,-“ঋগরূপ মন্ত্রবাহুল্যাদি ঋগবেদঃ স্তাৎ তথেতরেী।” সৰ্বানুক্ৰমণী বৃত্তির ভূমিকা ।
- “ফলতঃ ভারতবর্ষে অতি প্ৰাচীনকাল হইতেই সঙ্গীত শাস্ত্রের আলোচনা হয়। প্রাচীন গ্রীস য়ুরোপীয় সভ্যতার মাতৃভূমি। এই গ্ৰীসদেশেও যখন সভ্যতার আলোক বিকীর্ণ হয় নাই, তখনও ভারতবর্ষে সঙ্গীতশাস্ত্রের যথেষ্ট উৎকর্ষ সাধিত
