পাতা:স্বামী বিবেকানন্দের বাণী ও রচনা (প্রথম খণ্ড).pdf/২১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রস্তাবনা রাজৰোগও পৃথিবীতে প্রচলিত অস্তান্ত বিজ্ঞানের মতো একটি বিজ্ঞান। এই বিজ্ঞান মনের বিশ্লেষণ ; অতীন্দ্রিয় জগতের তথ্যসংগ্রহ দ্বারাই এতে च्षांशTांख्रिक ब्रांखा ग्रं८फ़ cडांजी झञ्च । जकल ८भtश्वव्र भश्ांब ख्धांछां८ईद्वांझे বলে গেছেন, ‘দেখেছি ও জানি।’ যীশু, পল ও পিটার সকলেই বলেন, র্তাদের প্রচারিত সত্য র্তার প্রত্যক্ষ করেছেন । এই প্রত্যক্ষামুভূতি যোগ-লব্ধ। স্মৃতি বা চেতনা সত্তার সীমা হ’তে পারে না ; কেন না আর একটা অতীন্দ্রিয় অবস্থা আছে ; সেখানে এবং অচেতন অবস্থায় কোন ইন্দ্রিয়ের অনুভূতি নেই, কিন্তু এই দুটির মধ্যে আকাশ-পাতাল তফাৎ, যেমন—জ্ঞান আর অজ্ঞান। যে যোগশাস্ত্র নিয়ে আমরা আলোচনা করছি, সেটা ঠিক বিজ্ঞানের মতোই যুক্তির উপর প্রতিষ্ঠিত। মনের একাগ্রতাই হচ্ছে সমস্ত জ্ঞানের উৎস । যোগ আমাদের শিক্ষা দেয়-কিভাবে জড়কে অধীন ক’রে রাখা বাস্থ : জড় চিরদিন চেতনের অধীনই থাকবে । ‘যোগ’ মানে (Yoke ) জুড়ে দেওয়া ; অর্থাৎ জীবাত্মার সঙ্গে পরমাত্মার মিলন ক'রে দেওয়া । মন চেতন-ভূমিতে ও তার নিম্নস্তরে কাজ করে। আমরা যাকে চেতন৷ বলি, সেটা আমাদের প্রকৃতির অনস্ত শৃঙ্খলের একটা শিকলি-মাত্র। একটুখানি চেতনা নিয়ে আমাদের এই "আমি", আর তার চারদিকে বিরাট অচেতন সত্তা ; এই ‘আমি’র ওপারে আমাদের অজ্ঞাত অতীন্দ্রিয় ভূমি। নিয়মিতভাবে ঠিক ঠিক যোগ অভ্যাস করলে মনের স্তর একটার পর একটা উন্মুক্ত হয়, আর প্রত্যেক স্তরে আমাদের সামনে নতুন নতুন তথ্য প্রকাশিত হয়। আমরা দেখি, যেন আমাদের সামনে নতুন জগতের স্বষ্টি হচ্ছে, "মাজের হাতে যেন নতুন নতুন শক্তি এসে পড়ছে ; কিন্তু মাঝ-রাস্তায় fমরা যেন থেমে না যাই ! হীরের খনি সামনে পড়ে রয়েছে, র্কাচের 'xtলা যেন আমাদের চোখে ধাধা লাগিয়ে না দেয়। o ভগৰানই আমাদের লক্ষ্য, তার কাছে যেতে না পারলে আমাদের दिमां★ ।