জ্যোৎস্নারাত্রি, প্রাসাদশিখরে পদচারণশীল সম্রাট থট মোমিনের চক্ষুকে মুগ্ধ করেছিল—মরুভূমির দূরপ্রান্তনীল সে সব সান্ধ্যসূয্যরক্তচ্ছটাি, সে উৰ্দ্ধমুখ উষ্টশ্রেণী, খৰ্জ্জুর কুঞ্জের শ্যামলতা আবার জীবন্ত হয়ে ওঠে । * তখনও পৃথিবী এমনি সুন্দর ছিল, ঐ জানালার ছোট্ট ছায়াভিরা ঝোপে খঞ্জন পাপী এমনিই নাচত—এস মাধবী BB BSB BBB BBB BBB S BB BBBB SmB tS KBBBsD KBBBB BBB সত্য সত্যই বজায় ছিল । SSLDD BDBBBBJDS SYDB BDBBBSS BBBB 0 S K DBSS BBBB S KYLS S BDJBBS DDBD মাটীর তলা থেকে হয়তে। প্রস্তরীভূত অবস্থায় বেরুবে । তখনকার সে হাজার বছর পরের ভবিষ্যৎ-বংশধরগণ যেন না। ভাবে এগুলো বুঝি চিরকাল এইরকম র্দীত বারকরা শাদা হাড়ই ছিল—তারা যেন ভুলে না যান, এককালে সেগুলোও তাদের মতই এই বিশ্বের আলো জোৎস্নার সকল সন্ধ্যার অংশীদার ছিল । তাদের বীণার যে সুরপুঞ্জ বেজে বেজে নীরব হযে গিয়েছে তাদের বকে অদৃশ্য কাল-মুহুৰ্ত্তগুলিতে তাদের লিখন আছে। হে আমাদের স্নেহ-ভাজন উত্তরপুরুষগণ, সে কথা! AN. Ko || || কাল এমনি কেটে যায়, বৎসবে বৎসরে ঝোপঝাপে ফুলদল এমনি ফোটে। আবার ঝরে পড়ে, একদল পাপী গান শেষ ক’রে মবে হেজে যায । তাদের ছানার। মানুষ হযে আবার গান ধরে-গান বন্ধ হয় না। তা বলে, ফুলফোটা বন্ধ থাকে না "তাবলে । শুধু আমাদের পৃথিবীতে নয়, অন্যস্ত ৩ কিশোেব অসীম গ্ৰহীতারার মধ্যে হয়তো কত লুকানো অদৃশ্য জগৎ আছে । তাদের মধ্যের জীবেদের श्र्श्वेश्७ ९ष्ट्रं কথাই খাটে। উচ্চস্তর বিবৰ্ত্তনের প্রাণী হলেও জন্মমৃত্যু আছেই আছে। এতবড নাক্ষত্রিক বিশ্বের যখন আরম্ভ ও শেষ আছে তখন প্রাণীর কথা তুচ্ছ । অনন্তকালের মুহূৰ্ত্তগুলি এই রকম শত শত দৃশ্য অদৃশ্য বিশ্বের শত শত প্রাণীর বুকের কথায় ভরা, ক’ত হাসি ব্যথার গানে সুরময় । অনন্ত দেবের বাশির তান অনন্ত যুগমূহুৰ্ত্ত ছেয়ে ভেসে আসছে-কানা পেতে শুনলেই শোনা যাবে । শুধু আনন্দ দেওযই তার লক্ষ্য । এক পািলকে জীবনকে চিনে নাও-দুঃখের পথ বেয়ে যেতে হবে বটে। কিন্তু সামনে আনন্দধাম-দুঃখানদীর ওপারে । উঃ ! কি সত্যি কথাই বেরিয়েছে উপনিষদের ঋষির মুখ দিয়ে আনন্দেন খলু ইমানি সর্বানি ভূতানি জীবস্তি... ve
