হারভক্তিচন্ত্রিকা। ఎt ভক্তির তরঙ্গে ভালে সব । রামচন্দ্র অীগমনে, যেমন চণ্ডীল গণে, করেছিল সুখের উৎসব ।। মথুরায় মহা গোল, সকলের ঐ বোল, ঐ পথে করিছে গমন । নিরখে ৰূপের ছটা, অধিক চাদের ষটা, লজ্জা পায় তড়িত কিরণ শ্যামের গমন যথা, মহ কোলাহল তথা, অনুগামী সহস্ৰেক লোক। শ্যামৰূপ দরশনে, সবাই আনন্দ মনে, দুরে গেল রেগ-তাপ শোক । চারিদিকে ধন্য রব, আনন্দে পুfরত সব, নাহিক সুখের পfরশেষ। স্মরিয়া কৃষ্ণের নাম, পবিত্ৰ মধুর ধাম, সবে দেখে রাম ঋষিকেশ || এই ৰূপ রামকৃষ্ণ নগর ভ্রমণ করিতেই কংসরাজের ধনুর্যঞ্জ স্থলে সমাগত হইলেন । দেখিলেন সেই যজ্ঞস্থলে প্রদীপ্ত অগ্নির ন্যাম সৰ্ব্বদেব দায়ক ইন্দ্র দত্ত রমণীয় ধনু খান পতিত রহিয়াছে সহস্ৰ লোক একত্রে সমবেত হইয়া তাঁহাকে উত্তোলন করিতে সমর্থ হয় না । তখন মহাবল, মহাবীৰ্য্য, বিশ্বৰূপ দেবকীনন্দন ধনুকোত্তলন মানসে তত্রস্থলে বলপুৰ্ব্বক সমুপস্থিত হইয়া, ধনুকের রক্ষক ছৰ্দ্ধ বিক্রম অসুৱগণকে আহত করায় তাহারা সিংহ ভয়ক্রান্ত শৃগালের ন্যায় ইতস্ততঃ পলায়ন করিতে লাগিল। তখন অপ্রমিত তেজাঃ ভগবান গোবৰ্দ্ধনধারী হাস্য মুখে অবলীলাক্রমেই ত্রিকোটি করি বল করে ইন্দ্র ধনুঃ উত্তোলন করিয়া তৎক্ষণাৎমাত্রেই দুই খণ্ড করিলেন। লথ রাবাসী লোক সকল জগন্তবনীয় কাৰ্য্য দৃষ্টি করিয়। কৃষ্ণই যথার্থ পরমে শ্বর বলিয় । জানিতে পরিল । * এখানে মহামুর কংসরাজ রাজমঞ্চে উপবিষ্ট থাকিয় সহস্ৰ বজাঘাতের স্তায় সেই ধনুভঙ্কের ঘোরতর নিনাদ শ্রবণ করিয়া ক্ৰোধে অরুণসম সমজ্জ্বলনেত্র প্রলয় কালের প্রদীপ্ত অগ্নিসম হইয়। মলগণ প্রতি এই আদেশ প্রদান করিলেন, হে মল্পগণ ।
