হরিভক্তিচন্দ্রিকা। ‘o জ্ঞান তাঁর। পাতিয়া মায়ার ফাদ করিলেন বন্দ । স্নেহ ৰূপ মায়াতে পড়িয়ে গেল নন্দ । নয়নে দেখেন কৃষ্ণ শিশু অতিশয় অমুর নাশন ভাব কিঞ্চিৎ না রয়। দেখিলেন সৌম্যমূৰ্ত্তি রাথ}ল প্রধান । কে অণর বলিতে পারে স্বয়ং ভগবান | নিরৰি ব্রজের ভাব সানন্দ হৃদয় । নন্দের বাচ্ছল্য ভাব হইল উদয় । নন্দরাজ মহোদয়, করুণ বচনে কয়, প্রাণ;ধিক গোপাল আমার । আর কি বিলম্বে ফল, কখন যাইবি বল, গোকুল রয়েছে অন্ধকার। রহিলি এ মথ রায়, কেবা কার মুখ চায়, যশোদার প্রমাদ তথার । না শুনে তাহার বাণী, মথ রায় তোরে আনি, বুঝাইয় বিস্তর কথায় । অামার কথায় সয়ে, রয়েছ চঞ্চল হয়ে, মেঘ চেয়ে চাতকী যেমন । তুমি ধন বিনে আর, কি ধন রে অাছে তার, কৃষ্ণ তুই সাধনের ধন । পথ চেয়ে আছে রাণী, তার অন্ত আমি জানি, কৃষ্ণ তোর সুখে সেই সুখী ক্লঞ্চ কই কৃষ্ণ কই, সংসারে ভাবনা ঐ, গোপাল. বিহনে হয় দুঃখী | গোপালে পাঠীয়ে গেষ্ঠে, পরগণ আইসে ওষ্ঠে, তিন্তে নাহি থাকে কদাচন | ক্ষীর সর লয়ে তীয়, গোষ্ঠ অভিমুখে ধায়, সকলি জানিস কৃষ্ণধন । ব্রজ শিশুগণ সঙ্কে, এখানে অাইলি রঙ্গে, পূর্ণিত হইল অভিলাষ । যে ছিল বিবাদী কংস, ত্বরায় করিলি ধ্বংস, আর হেথা কিসের প্রিয়াস । এখন গোকুলে আয়,আর কেন মথুরায়,াবি কি ন যাবি নিলমণি । আৱেরে নবনিচোর, বিলম্ব দেখিয়ে তোর, হৃদে যেন দংশিতেছে ফণী । কেশব বলেন তবে শুন অতঃপর । হে পিতঃ তোমার আমি নয়, অন্য পর । স্নেহের ডোরেতে বন্ধ রয়েছি সদাই । কদাচ কখন সেই ব্রজ ছাড়া মই । লালন পালন যত করেছেন.তথ। . ভুলিতে কি পারি। আর আপনার কথা । পিতঃ তুমি কি
