বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:হরিভক্তিচন্দ্রিকা.pdf/১৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

:১৫২ হরিভক্তি চন্দ্রিকা। গোপীদের মুখে । বেণী ছলে শত ফণী, ধরিয়াছে মুখমণি, তাই কৃষ্ণ দেখিতেন সুখে । এত ভাবি কৃষ্ণচর, ত্বরা করি, অতঃ পর, উপনীত গোপীদের কাছে । গোপীরা সুধায় বাণী, কোথা ঘর নাহি জানি, হেথা কেন কি বাসন আছে । আগে কর সুগোচর, কে তুমি কাহীর চর, কি হেতু হেথায় আগমন । এক বার নন্দমুত, হরিল সে কংস দৃত, অজুর আসিয়া বৃন্দাবন। কি ভাব তোমার মনে, জ্ঞাত হব তা কেমনে, তুমি না বলিলে পরিচয় । কৃষ্ণের বিচ্ছেদে একে, জ্বলে মন থেকে২, না জানি গে! আবার কি হয় । কি আছে লইবে আর, হারায়েছি সারাৎ সার, জীবনের জীবন কেশব । আমাদের ধন মন, কি জীবন কি যৌবন, কেশবেরে ল'পিয়াছি সব । এ সকল পরিহরি, যখন গেছেন হরি, তখনি গিয়াছে গোপীগণ। তবে যে রয়েছে १"२, দেইতে নাহিক স্নেহ, জর যুক্ত। যেমন তেমন ॥ . উদ্ধৰ কহেন আমি শুনিলাম সব । কেন অপর চিস্ত কর পাইবে কেশব । উদ্ধৰ আমার নাম মথ,রায় বাস | মধুপুরে সব জানে কেশবের দাস । না জানি ক্লফের সেবা না জানি ভজন কৃপণয় করেন কৃষ্ণ সখী সম্বোধন । হরি-চরণীরবৃন্দ ভরসা আমার ; যা করে দাসের ভাগ্যে শ্রীনন্দকুমার। আমারে পাঠান কৃষ্ণ গোলোক নিবাসী ! তোমাদের ধন মন হfরতে না অলি । আলিয়াছি সমীচীর জানিতে হেথায় তোমাদের লাগি হরি চিন্তিত তথায় ৷ কহ গো জননী সব শুনি বিবরণ । কেশবের প্রেমণভাবে আছে কে কেমন । বল বল পরিচয় মিনতি অমর | জানি নাই শুনি নাই কি নাম কাহার ; তোমাদের দাস আমি নই অন্যপর । পরিচয় দিতে মতঃ ! হইওন কু_তর।. তখন কহিছে বৃন্দে শুন কৃষ্ণ দৃত। তোমারে পাঠান কৃষ্ণ এ ৰত্ব সদ্ভুত | এত দিনে মনে কি পড়েছে বৃন্দাবন ।