বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:হরিভক্তিচন্দ্রিকা.pdf/১৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হরিভক্তি চান্দ্রক। ১৬৩ উদ্ধবের রাধিক দশন। শুনিয়। সে রাধাকুণ্ড তীর্থের প্রধাম । উদ্ধব করিল তথা সুখে স্নান দান । একে সেই মহাতীর্থ কহে পুণ্যশীল। নিঃশব্দ অফেণ আর অনুষ্ণ সলিল । ভক্তি ভাবে সেই জলে করি তাঁচমন। উদ্ধব করিল সুখে কৃষ্ণের পূজন । মনুবাক্য । অনুষ্ণ-ভিরফেণাভিরস্তিস্তার্থেন ধৰ্ম্মবিখ। শোচে সুঃ সৰ্বদাচামেদেকান্তে প্রগুদঙা খং৷ ব্যাখ্যা । মনু কছেন, যে জলে বুদ্ধ,দ শব্দ ও ফেণ না থাকে ও যাহ। উষ্ণ না হয় তাহতেই অ}চমন করিবেক । স্নান দীন আদি ক্রিয় করিয়। তখন উদ্ধব কবিতে যান রাধ। দরশন। চলিল সহস্ৰ গোপী উদ্ধবের সঙ্গে । উদ্ধৰ ভাসেন অখি জলের তরঙ্গে । মনেই ভাবিছেন এই বৃন্দাবন । ইহার छूलन नञ्च टेदकूछे उदन ! .*ब्लभ *दिब 4न्ने इन भट्नांश् व्र । দেবের দুল্লভ স্থান জগৎসুন্দর। বৃন্দাবন ছাড়া আর তীর্থ কিছু নাই । তীর্থময়ী রাধ তীর্থ দরশনে যাই । ভাবিতে ভাবিতে হৃদিকমল ফুটিল । সাড়ে তিন কোটি লোম সিহরি উঠিল । ভক্তিতে জন্মিল ভ্রম উদ্ধবের মনে । এই কি এসেছি মহাতীর্থ বৃন্দাবনে । এই কি গোলোকবাসী ঈশ্বরের স্থান । তাহার সঙ্গিনী এর যিনি ভগবান | এই রাধাকুণ্ড তীর্থ সকলের সার ।