পাতা:হরিভক্তিচন্দ্রিকা.pdf/২১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হরিভক্তি চন্দ্রিকা । ২০৩ বিচ্ছেদ হবে, তাতে কি জীবন রবে, অনিমিষে চয়ে আছি শ্যাম । আমার কপাল ক্রমে, যদি এলে মনোভ্ৰমে, ত্যঞ্জন! ত্যঞ্জন। গুণধাম । অনেক দিনের অাশা, পুরাতে হইল আসা, আশা ভঙ্গ না কর এখন। কৃষ্ণ কন শুন তবে, নিশিযোগে দেখা হবে, বাসরে কি আছে প্রয়োজন । কুবুজা বসিয়া কয়, শুন ওহে রসময়, পপ্রয়জনে সদা প্রয়োজন । বাসর রজনী কিবা, জ্ঞান নাহি নিশা দিবা, তোমাতে মজেহে যার মন ॥ কেমনে থাকিব ভুলে, যে ভর্ণর লয়েছি তুলে, তুলে তুলে দেখিবার নয় । পাইয়াছি যেবা ধন, বলিছে আমার মন, ওজনের ওজন না २झ II কুবুজার অভিলাষ পূর্ণ। এই ৰূপ কুবুজার সঙ্গে কথা হয় । ক্রমেতে প্রভাতে হল রবির উদয় । ফুটিল নলিনী পীয়ে ভানুর কিরণ । চৌদিকে মধুর স্বরে ডাকে পক্ষীগণ । হাসিয়া কুবুজ কন মদনমোহন । বিস্তর সাধনে পাই তোম। হেন ধন । কে বুঝে হে দয়াময় করুণা তোমার। করিলে বাসনা পুর্ণ এখন আমার | বারেক ব্রজের ভাব করিয়া ধারণ । নটবর বেশে হরি দেহ দরশন। যে ৰূপে কদম্বতলে দাড়াতেন হরি । যে ভাবে বাজাতে বাঁশী রাধানাম ধরি । যে ভাবে লইতে হরি গোপবধু মন । যে ভাবে ফিরাতে দুটি বঙ্কিম নয়ন ॥ যে ভাবে করিতে মঞ্জ কুঞ্জেতে বিলাস । দেয়ায়ে মোহন মূৰ্ত্তি পুর্ণ কর আশ । এক্ষণে বিস্তর হরি বাসন। আমার । ললিত ত্রিভঙ্গ ঠাম দেখিৰ তোমার , কৃষ্ণ কন কেমনে ধরিব সেই বেশ }-এ বেশে সে বেশে অtছে সাধন