হরিভক্তি চন্দ্রিকা। ኟ•¢ শ্ৰীকৃষ্ণ কুবুজাকে বামে বসাইয়। রাজরাণী করেন। এরূপ কুবুজাবাসে মদন মোহন । কুবুজারে ব্রজ ভাব দেখান তখন । কেবল নিৰ্ব্বাণ মুক্তি মিশ্রিত সে ভাব। গোকুলের ভাবে নাহি ঐশ্বৰ্ঘ্য প্রতাব । অবিরত সুখ তায় আনন্দ বিস্তর । গোলোকের ভাবে শোভে গোকুল নগর । সেই ভাব কুবুজ। করিয়া দরশন। বিনয়ে কৃষ্ণের প্রতি কহিছে তখন । দেখিকু ব্রজের ভাব ওহে দয়াময় । গোপির কেমন ভক্ত দেহ পরিচয় । কৃষ্ণ কন তাহদের নিস্কাম সাধন । অর্থাৎ কামনা ত্যজে করে আরাধন । মুনি ঋষি দেবতা প্রভৃতি আর যত । সকাম সাধনে মের সকলেই রত । কেবল নিস্কাম প্রেম করে গোপীগণ । তাহারণ নিৰ্ব্বাণ মুক্তি চাহে না কখন। চাহেন সম্পদ মুখ ক্ষণে কের তরে । সংসারের সুখ মাত্র আশা নাহি করে । নাহি চায় কুলশীল নাহি চায় ধন। কেবল আকাঙ্ক্ষা করে প্রেম অলাপন । এতেক বলিয়। কৃষ্ণ যাইবারে চান । কোথা যাও ৰলি কুঞ্জ পুনশ্চ বসন । হাসিয়া হলিয়। তবে কয় এই বাণী ! কৃপা করি আমীরে করই রাজরাণী | করিলে করু৭ যদি নিবেদন তবে । বৰ্ণমে লয়ে সিংহাসনে বসাইতে হবে { কুবুজার বাক্য কৃষ্ণ না করেন হেল । কে বুঝিবে কৃপাময় কেশবের খেলা । কুবুজারে বামে লয়ে কুবুজীর ঘরে । বলিলেন কৃষ্ণ সিংহাসনের উপরে | এইৰূপে সিংহাসনে শোভে ছুই জন। ঐ অঙ্গে সখীরা করে চামর ব্যজন । কেহ ধরে ছত্র শুিরোকেহ করে স্তৰ। এৰূপ আনন্দে মৰ্ত্ত সহচরী সব । পুরাবেন ভক্ত আশা কৃষ্ণ এই আশে । করিলেন রাজসভা কুবুজার বাসে। কংসালয়ে রাজা উগ্রসেন মহাশয়। যুবরাজ কৃষ্ণ রন
