বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:হরিভক্তিচন্দ্রিকা.pdf/৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sky প্তম রসাল। ভাগবত মৃত্তিকায় শোভে চিৰুকাল। পঞ্চ অঙ্গ সাধক সাধুতে জানে স্বাদ । অসাধু যাইতে তথা ঘটে পরমাদ। সাধু সঙ্গ বিহনে সে ফল কেবা পায়। ফলের রক্ষক সাধু সৰ্ব্বদা फुथtग्न || শোক যথা। a সজাতীয়াশয়ে সুিথে সাধে সঙ্গ ৰতোররে। শ্ৰীমদ্ভাগবতার্থনা মাস্বাদে রসিকৈ সহ ॥, সাধু মধ্যে গণনায় বৃন্দ দৃতি নাম । যে লয় বৃন্দার সঙ্গ পায় মোক্ষুধাম । সামান্য প্রেমের দৃতী নহে যেই ধনী। যাহার কথার বাধ্য শ্যাম চিহুিমণি । শক্তিৰূপা কিশোরী কি সাধে তীয় মানে । কৃষ্ণপ্রেম বুক্ষের ফলের স্বাদ জানে । রণধীর সঙ্গিনী অনুসঙ্গিনী বিস্তর । বৃন্দার সঙ্গেতে সব চলেন তৎপর। দেখিলেন রাধিকার ধরায় শয়ন i প্রলয় পবনে যেন তরুর পতন আছেন চঞ্চল চিতে জগৎসুন্দরী । যেমন কাণ্ডারী-বিনা তরঙ্গেতে তরি | ঘনথ দীর্ঘশ্বাস বহিছে রাধার । দেখিছেন চক্ষে যেন চৌদিক আধার। এমন সময়ে সব সখী উপনীত । ধারয়। রাধার অঙ্গ তুলেন ত্বরিত | তুলিতেই শোকে মুছা যান রাই । সখীগণে কাব্দে বুঝি হারাইং । হা রাই হারাষ্ট্র শব্দ করয়ে তখন । বৃন্দাসখী কৃষ্ণনাম করায় শ্রবণ। রুষ কই কৃষ্ণ কই ৰলিয়। ত্বরায় । উঠিয়া গোকুলেশ্বরী বৈসেন ধরায় । উতলার কৰ্ম্ম নহে বৃন্দ কহে তায় । পাইবে তোমার কৃষ্ণ যাইৰে কোথায় t এক্ষণে স্বরায় চল নন্দের ভবন । সবে মেলি করি গির খাম দরশন। এয়েছে অজুর মুনি শুনিলাম বটে। বিঞ্চত৷ কি ফেলিবেন এমন সঙ্কটে |