বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:হরিভক্তিসুধোদয়ঃ.djvu/২৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৪শ অধ্যায়ঃ । ] হরিভক্তিস্থধোদয় । ২৭৩ স্বদ্বশ্বাসীম পরিসেতুতুতং সৰ্ব্বেন্দ্রিয়াহলদিনদিব্যমূৰ্ত্তিং { } 0 || মূলং ত্ৰিলোকীবিততব্ৰতত্যা গুরুং গুরূণামপি নথনাথং । স্থিতং সমলিঙ্গ্য প্রভুং স দৃষ্ট, প্রকম্পিতো বিস্ময়ভীতিহর্বৈঃ ॥ ১১ ॥ তং স্বপ্নমেবtথ স মন্ত্যমানঃ o স্বপ্নেইপি পশুধুম হরিং কৃতাৰ্থ । ইতি প্রহর্ষার্ণবমগ্নচিত্ত আনন্দমূৰ্চ্ছাং স পুনশ্চ ভেজে ॥ ১২ ॥ তাহাৰু মহিমার ইয়ত্ত করা যায় না, চারি হস্তে শঙ্খ, চক্র, গদা ও দ্বীপ এই মনোহর চিকু শোভা প্রাইতেছে। জগতে যত প্রকার স্থদৃশ্ব স্বন্দর বস্তু আছে, সেই সমস্ত বস্তুর চরমসীমায় যাইতে হইলে এই ভগবান নারায়শই তাহার সেতু স্বরূপ এবং তঁহার মনোহর মূৰ্ত্তি দর্শন করিলে সমস্ত ইন্দ্রিয়ের আনন্দ জন্মে ॥ ১০ ॥ جیسی به তিনি ত্রিলোকীরূপ বিস্তীর্ণ লতার মূলস্বরূপ, তিনি গুরুদিগেরও গুরু এবং প্রভুদিগেরও মহাপ্রভু। এইরূপে তখন প্ৰহলাদ সেই মহা প্রভুকে অলিঙ্গন করিয় ভয়, বিস্ময় ও হর্ষে কম্পিত হইতে লাগিলেল ॥ ১১ ॥ অনন্তর তিনি তাহাকে স্বপ্ন বলিয়াই বিবেচনা করিলেন, আমি চরিতার্থ হইলাম, যেহেতু আমি হরিকে স্বপ্নাবস্থাতেও দর্শন করিতেছি । এইরূপে আনন্দসাগরে প্রহলাদের চিত্ত নিমগ্ন হইলে পুনর্বার তিনি অনন্তরে মুচ প্রাপ্ত হইলেন ॥ ১২ ॥