হিন্দুধৰ্ম্মের নবজাগরণ হৃষীকেশের (১) জঙ্গলে সন্ন্যাসিবেশধারী মেথরত্যাগীদিগকে বেদান্ত পাঠ করিতে দেখিয়াছি। অনেক গর্বির্বত উচ্চবর্ণের লোকও তাছাদের পদতলে বসিয়া আনন্দের সহিত উপদেশ প্রাপ্ত হইতে পারেন । কেনই বা না করিবেন ? ‘অস্ত্যাদপি পরোধৰ্ম্ম ।’ (২) অতএব উত্তর পশ্চিমাঞ্চল ও পঞ্জাববাসীরা, বঙ্গদেশ, বোম্বাই ও মাদ্রাজের অধিবাসিগণ হইতে ধৰ্ম্মবিষয়ে অধিক শিক্ষিত। দশনামী, বৈরাগী, পন্থী (৩) প্রভৃতি বিভিন্ন সম্প্রদায়ের ত্যাগী পরিব্রাজকগণ প্রত্যেকের স্বারে দ্বারে গিয়া ধৰ্ম্ম বিলাইতেছেন। মূল্য এক টুকরা রুটিমাত্র। আর র্তাহাদের মধ্যে অনেকে কি মহৎ ও নিঃস্বাৰ্থচরিত্র । কাচুপন্থী সম্প্রদায়ভুক্ত (র্যাহারা প্রচলিত কোন সম্প্রদায়ের সহিত মিশিতে চান না ) (১) হরিদ্বার হইতে ১২ মাইল দূরে হিমালয়ের পাদদেশে অবস্থিত সাধুদের তপোভূমি। এখানে নানা সম্প্রদারের সাধু কুটার বাধিয়া বর্ষাকাল ব্যতীত ৮ মাস সাধনভজন শাস্ত্রপাঠাদি করেন । - (২) নীচ ব্যাক্তিগণের নিকট হইতেও শ্রেষ্টধৰ্ম্ম গ্রহণ করিবে। (মহুসংহিতা ) । - ( ৩ ) বৈষ্ণবসাধুগণকে বৈরাগী বলে। পন্থী, যথা,-কবীরপন্থী, নানকপন্থী প্রভৃতি। >や
পাতা:হিন্দুধর্ম্মের নবজাগরণ - দ্বিতীয় সংস্করণ.pdf/২৭
অবয়ব