শোষণ করিয়া তোমাদের পদগৌরব রক্ষা করিতে হয়, । ও ‘বাবাজীগণ কেবল ভবঘুরে মাত্র এই শিক্ষার জন্য তোমাদের শিক্ষকগণকে, বেতন দিতে হয় । আমাদের কতকগুলি স্বদেশী বঙ্গবাসী হিন্দুধৰ্ম্মের । এই পুনরুত্থানকে হিন্দুধৰ্ম্মের নুতন বিকাশ’ বলিয়৷ তাহার সমালোচনা করিয়াছেন । র্তাহারা উহাকে । ‘নূতন’ আখ্যা দিতে পারেন। কারণ, হিন্দুধৰ্ম্ম সবে মাত্র বাঙ্গলা দেশে প্রবেশ করিতেছে ; এখানে এতদিন ধৰ্ম্ম বলিতে কেবল আহার বিহার ও বিবাহ-সম্বন্ধীয় কতকগুলি দেশাচারমাত্রকেই বুঝাইত। রামকৃষ্ণ-শিষ্যগণ হিন্দুধৰ্ম্মের যে ভাব সমগ্র ভারতে প্রচার করিতেছেন, তাহ সৎশাস্ত্রের অনুমোদিত কি না, এই ক্ষুদ্র পত্রে সেই গুরুতর প্রশ্নের বিচারের স্থান নাই । তবে আমি আমার সমালোচকগণকে কতকগুলি সঙ্কেত দিব, যাহাতে র্তাহারা আমাদের মত বুঝিতে অনেক সাহায্য পাইবেন । প্রথমতঃ আমি কখন এরূপ তর্ক করি নাই যে, কৃত্তিবাস ও কাশীদাসের গ্রন্থ হইতে হিন্দুধৰ্ম্মের যথার্থ ধারণা হইতে পারে, যদিও তাহাদের কথা ‘অমৃতসমান’ এবং যাহারা উহ। শুনেন, র্তাহারা ‘পুণ্যবান । হিন্দুধৰ্ম্ম বুঝিতে হইলে বেদ ও দর্শন পড়িতে হইবে এবং সমুদয় ভারতের ఫి
পাতা:হিন্দুধর্ম্মের নবজাগরণ - দ্বিতীয় সংস্করণ.pdf/৩০
অবয়ব