বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:হেমচন্দ্র.pdf/৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

88 হেমচন্দ্র । তার। ব’লচে তুমি দোষী—ও প্রণয়শ্চিত্তের টাকা । হরপ্রসাদ। অ্যা, অ্যা, প্রায়শ্চিত্তের টাকা, আমি দোষী ? [ সহসা উঠিয়া তারাদেবী ও র্তাহার পুত্রবধুর পদানত হইয়া । ] আণমি—আমি—দোষী, মা মার্জন কর, মার্জন কর ; আপনাদের কোপে আমার স্থষ্টি সংসার থাকৃ হ’য়ে যাবে, আমার ভিটেয় কেউ থাকৃবে না, রক্ষণ কর— [ উদয়ৰ্চাদ স্তব্ধ হইয়া দণ্ডায়মান । ] সরল । ( অতি মৃদুস্বরে ) ঠাকুরণ বল র্তাকে এনে দিতে, তা হ’লে মার্জন করবে। " তারা । বাবা আমরা চিরহুঃখিনী, আমরা তোমার টাকা চাইনি বাবা, আমার ছেলেটকে এনে দেও, আমি তাকে অণর চাকরী করতে কখন বিদেশে পাঠাব না, আর আমি চোকের আড়াল করবে না— হরপ্রসাদ । মা আমি তার সন্ধান করতে লোক পাঠিয়েচি, আমি স্বয়ং বেরোবো, যত টাকা লাগে অামি খরচ করবে।— উদয়চাঁদ । (স্বগত) বোমটি ত আমার কম পাত্র নন—উঃ [ তারাদেবী ও সরলার গমন । ] হরপ্রসাদ । মা, এই টাকা নিম্—নিম্ মা— উদয়চাঁদ । নেবেন বৈ কি, আমার কাছে দিন, আমি দেবে।— দেওয়ান । তোমাকে দিলে তুমি যদি ঔদের ফঁাকি দেও— উদয়চাঁদ । মারায়ণঃ ! এও কি হয়ে থাকে ! বলি, ওদের প্রতিপালন কে ক’বৃচে ? হরপ্রসাদ । আচ্ছ ওঁকে দেও, দেখে ঠাকুর, ওঁদের ফণকি দিও না, আমি তাছ’লে বড় অসন্তুষ্ট হবে; তুমি ওঁদের মুখে রেখে, আমি উঠলুম। [ গমন । ]