বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:হেমপ্রভা.pdf/৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

영 হেমএগ্রজ । দুহিতা, রাজপুত্রকে এক গুটিকা প্রদান কররা বলিলেন, এই গুটিক, বণিকবালা হেমপ্রভা মুখে রাখিলে, তৎপ্রভাবে বিংশতি বর্ষীয় যুব হইয়া, পথার্তিক্ৰম করিতে পারিvবন, বলিয়া পিতৃ দর্শনের বিদায় লইয়া, বিন্ধ্যাচলে বটন করিলেন। - ব্য রাজকুমার, গুটিকা প্রাস্তুে বাকপথাতীত আনন্দ লাভ :কfরয়া সহাস্য আস্যে বণিকনন্দিনীর করগ্রহণ করিলেন, এবং গুটিক চাহাকে দিলেন। হেমপ্রভা, গুটিকা মুথে ধারণ করিয়া বিংশতি বর্ষীয় যুব হইলেন। তদনন্তর দম্পতি পরস্পরের কর গ্রহণ পূর্বক দুর্গম বক্সতিক্রম করিতে প্রবৃত্ত হইলেন। নানাপ্রকার বন, নগর, গিরি, কদর অতিক্রম করিয়া, শেষে হেমন্তপুর নগরে উপনীত হুইয়া, পনপতি হেমচন্দ্রের সহিত সাক্ষাৎকার লাভ করিলেন । হেমচন্দ্র, জয়দত্ত সঙ্গে তনয়া হেমপ্রতীকে পুনরায় প্রাপ্ত হইয়া, অতলস্পর্শ আনন্দার্ণবে মগ্ন হইলেন । পরে মহাসমারোহে ছুহিতা হেমপ্রভাকে, জয়দত্ত সঙ্গে বিবাহ দিয়া, মহাক্সথে কালযাপন করিতে লাগিলুেন । কিয়দিনান্তর, জয়দত্ত আপনালয়ে যাওয়ার অভিপ্রায়ু প্রকাশ করিলেন। হেমচন্দ্র, প্রথমতঃ অসম্মত্ব হইলেন ; পরিশেষে জামাতা এবং ভুক্তিার নিতান্ত ইচ্ছা জানিয়া, প্রচুর ধন প্রদান করিয়া, বহুসস্থ্যক পদাতি সঙ্গে দিয়া, রাজধানী জয়ন্তীনগরে পাঠাষ্টয়া দিলেন । পরণীপতি জয়েশ্বর, বহুকালান্তে পুত্রমুখ নিরীক্ষণ করিয়া, অকুল আনন্দসাগরে পতিত হইয়া, নানাপ্রকার