স্মৃতি কথা একদিন বিশেষ কোন কার্য্যোপলক্ষে আমি ও আমার এক বন্ধু, স্বনামধন্য সার গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়ের সহিত দেখা করিতে গিয়াছিলাম। তিনি বর্তমান শিক্ষা-বিভ্রাটু-সম্বন্ধে যে গুটিকতক মহামূল্য কথা বলেন, তাহা জন-সাধারণের অবগতির জন্য প্রকাশ BDBDuSS SS SSDD SS DBBBSA STSDBBDSuDDD S BBDDS S BDDDBBDBBB ছেলেরই দোষ দেয়, কিন্তু ঠিক তাহা নহে। আমি অনেক সময় বাপ মারও দোষ দিয়া থাকি। বাপ, ছেলের হিতসাধনে সদাই তৎপর বটে; মা, যার উপর আর কথা চলে না, তিনি সন্তানগণকে উপযুক্ত শিক্ষা দিতে পারেন না। ছেলেকে স্কুলে ভর্ত্তি করিয়া দিয়া, র্যাহার সঙ্গতি আছে, তিনি এক private tutor রাখিয়া দিয়া মনে করিলেন, তঁহার সকল কর্ত্তব্য সম্পন্ন হইল। তিনি কর্ম্মস্থল হইতে আসিয়া আমোদ-আহলাদে, খোসাগল্পে সময় কাটান, পুত্রের লেখা-পড়ার প্রতি তাহার। আর লক্ষ্য থাকে না। জননীরা ত প্রায়ই পুত্রের লেখা-পড়ার প্রতি নজর রাখেন না; আবার অনেকস্থলে ধাত্রী রাখিয়া তাহাদের দ্বারাই ছেলে-মেয়ের লালন পালন করাইয়া থাকেন। এমন কি, ছেলেকে দুধ টুকু খাওয়ান পর্যন্ত দাসীতে করিয়া থাকে। তাহার ফলে এই হয় যে, দাসীরা ছেলের ক্ষুধা না থাকিলেও, জোর করিয়া সব দুধ খাওয়াইয়া দেয়; পাছে একটু পড়িয়া থাকিলে কত্রীঠাকুরাণী মনে করেন, দাসী কাজে অবহেলা করিয়াছে। ছেলে।পুলের মল-মূত্র পরিষ্কার করা ত অধিকাংশ স্থলেই দাসীর উপর ন্যস্ত। কিন্তু বাল্যকালে আমরা ঠিক ইহার বিপরীত হইতে দেখিয়াছি। আমাদের বাপ-মা ১ ছেলেদের “মানুষ’ করিতে জানিতেন। ছেলে