ভাগবত–শঙ্কর দাস-রচনা-কাল খৃঃ ১৮শ শতাব্দী। సిe:S লক্ষ্মী সরস্বতী দুহে চামর চুলায়। গন্ধর্ব্বেরে মুররাজা ডাকিয়া আনায়॥ শুন শুন গোপ ভাই আমার বচন। ফাগু খেলিবারে কৃষ্ণ গেলা বৃন্দাবন॥ দধি দুগ্ধ কলা চিনি চিড়া নারিকেল। নানাবিধ উপহার আনিহ সত্বর॥ অপূর্ব্ব তাম্বুল ফাগু হুগন্ধী আবির। চালাহ শকট ভরি যমুনার তীর। সকল গোপে চলে যেন দুই সারি করিয়া। নৃত্য গায়েন ডাকিয়া আনে বাজনিয়া॥ নন্দের দুয়ারে বাদ্য উল্লাস বাজিল। দোলা ঘোড়া পদাতিক সকল সাজিল ৷ - সকল গোপেরে নন্দ আদেশ করিল॥ চল চল ভাই সব যাই বৃন্দাবন। প্রাতঃকালে নন্দঘোষ করিল গমন॥ নাটুয়া গাওন বাদ্য আগে চালাইয়া। তার পিছে নন্দ যায় * *॥ 臺 事 আমলকী লইয়া কুন্তল ঘসিল। স্বান করে বিষ্ণুতৈল অঙ্গেত মাখিয়া। কিশোরী করয়ে বেশ চিরুণী লইয়া॥ অগুরু চন্দন চুয়া কুকুম কস্তৰী। অঙ্গে অনুলেপন করেন পত্রাবলী॥ পায়ের অঙ্গুলির মধ্যে পিছিয়া (১) পরিল। কনক নুপুর দুই চরণেতে দিল। রাধিকার বেশ। দিব্য বস্ত্র পরিলেন সকল রমণী। তথির উপরে দিল কনক-কিঙ্কিণী॥ গজ-দন্ত-শঙ্খ দেখিতে সুন্দর। সুবর্ণ-কঙ্কণ ছিল দিল তথির উপর। নানা-রত্ন-নিরমিত বাজুবন্দ সাজে। বিচিত্র নির্ম্মাণ তাড় ভুজমাঝে। (১) পাগুলি শব্দের অপৰূপ (?) .