ধর্ম্মরাজের গীত–নরসিংহ বস্থ–১৭৩৭ খৃষ্টাব্দ। 8ఆసి নববস্ব সাথে নিল বোজাজী ভাবান। নিলেন কালিকা ফোড় দিয়া থরশান (১)। ধর্ম্মের পূজায় স্বর্য্য অৰ্ঘ্য দিতে চাই। তে কারণে লইল কপিলা নামে গাই। বৎসক তাহার সাথে সাত মনোরথ। (২) যার চুষে চুর হর পাথর পর্বত। সঙ্গেতে লইল সেন হাড়ি ইচ্ছা-রাণী। ধর্ম্মের গাজনে বাজে বিবিধ বাজনা॥ শারী শুক পক্ষী নিল বচন মধুর। পাছু পাছু গোড়াইল বাটুয়া কুকুর। অগুরু চন্দন নিল বসন ভূষণ। ভাণ্ডার ভাঙ্গিয় নিল রজত কাঞ্চন॥ (৩) সামুল্যাকে আনাইল পরম যত্ন করি। বিনতি করিয়া কন তার পাএ ধরি॥ জননী যখন মোর শালে দিল ভর। তোমা হত্যে স্বচক্ষে দেখিলা মায়াধর (৪)॥ বিপাক পড়াছে বড় আমার উপরে। পিতামাতা গুলবন্দী গৌড়-নগরে ৷ ভাবিতে চিন্তিতেগো পাজরে হল্য খুন। দেওয়ানে (৫) সাপক্ষ নাই মামা নিদারুণ॥ কি করিলে করুণা করিব মায়াধর। কত দিনে পাব মাসী উদয়ের বর॥ স্যামূল্য বলেন বাছা চিন্তা কিছু নাঞি। সামুল্য কর্তৃক সাহসতোমাকে সাপক্ষ সদা আছেন গোসাঞি॥ প্রদান। আস্তের আমিনি আমি জানি সব কথা। কয়্যা দিতে পারি চারি যুগের বারতা। ভূত ভবিষ্যৎ আমি বল্য দিতে পারি। বিপদ-সাগরে ধর্ম্ম হবেন কাণ্ডারী॥ হাকণ্ডে পূজিলে ধর্ম্ম সিদ্ধ মনোরথ। অনাথের নাথ ধর্ম্ম জানে ত্রিজগৎ॥ (১) ধার। (২) কপিল গাজর সাতটি বঙ্গ সঙ্গে লইল। (৩) পূর্ব্বোক্ত উপকরণাদির অনেক কথা দুর্ব্বোৰ। (৪) ধর্ম্মঠাকুরকে। (৫) রাজদরবারে।