ভাগবত – অভিরাম দাস—১৭শ শতাব্দী। し°8> যত কৈল পুরুষার্থ গেল সে বিপথে। অপমৃত্যু হয় কিনা গোয়ালের হাতে॥ এতেক স্মঙরিঞ রাজা কান্দয়ে অধীর। o দেখিয়া সলজ্জ পাত্র মিত্র নতশির॥ হেনকালে প্রলম্ব উঠিল যোড়হাতে। অবধান নরপতি কি হেতু মন ব্যথে॥ শুনিলে তোমার ভয় শত্রু পায় আশ। কার ভয় এ জগতে আমি যার দাস॥ পাইলে আদেশ যাই গোকুল-নগরী। অবহেলে মারিব সাধিয়া দিব বৈরি (১)॥ শক্র মারিবারে বল বুদ্ধি দুই চাঞি। মহাবলবান হৈলে শক্রকে না পাই॥ যার বুদ্ধি আছে তারে বলবান গণি। নিৰ্বদ্ধি জনার বলে কভু না বাখানি। আজি মোরে প্রসাদ করহ কংসাসুর। কৃষ্ণরে মারিয়া ভয় দিব তিন পুর। প্রলম্ব-আরম্ভ-দন্ত শুনি কংসরাজ। নানা বস্তু অলঙ্কারে কৈল তার পূজা ৷ যামিনী জাগিয়া দুষ্ট রহে নিকেতনে। কৃষ্ণ-ভাবে রহে রাত্রি পোহয় কেমনে॥ মৃত্যুকালে যে পুরুষে যে ভাবনা উঠে। পুনর্জন্মে সে জনার সেই রূপ ঘটে ৷ গোবিন্দ-পদারবিন্দ-মকরন্দ পানে। গোবিন্দ-বিজয় অভিরাম দাস গানে॥ (১) শক্রতা সাধন করিব। To o o