পাতা:অজীর্ণতা প্রতিকার ও ব্যবস্থা.djvu/২৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ミQe অজীর্ণত।। অনুরোধ করি । সাদাসিধে স্বাভাবিক খাদ্যই যে সর্ব্বশ্রেষ্ঠ এ বিষয়ে আমাদের অধিক বলিবার আবশুক করে না, কারণ বিজ্ঞান এবং আমাদের ৱর্ত্তমান অভিজ্ঞানই তাহার শ্রেষ্ঠত্ব সর্ব্বদ ঘোষণ। করিতেছে । " + আমরা পূর্ব্বেই বলিয়াছি যে, কোন প্রকার বাদানুবাদের মধ্যে না যাইয়া, নিয়ত চক্ষের উপর বাহ দেখিতে পাইতেছি তা হাতে মাংসাহণরের বিপক্ষেই মত ও প্রবৃত্তি যাওয়ার কথা । একথা বোধ হয সকলেই স্বীকার ফfরবেন যে, বাজারে বিক্রীত কসাইখানার মাংস প্রায়ই সুস্থ জন্তুর পাওয়া যায় না ; এবং আপাততঃ দেখিতে ঐ মাংস সুস্থ হইলেও, প্রকৃতপক্ষে উহ। দোষশূন্ত কি দোষযুক্ত তাহ সহজে জানিবার উপায় নাই বলিলেও চলে। রোগছুষ্ট, বিধদুষ্ট, মৃত অথবা কৃশ জন্তুর মাংস আহারই যে, নানাপ্রকার সাধা ও ক্লেশদায়ক রোগের উৎ পাত্ত কারণ তাহ৷ সকলেই স্বীকার করিবেন। रु{ु ...'ङ সমুদয় সভ্যজগতের স্বাস্থ্য পরীক্ষক মহোদয়ের বৎসর বৎসর কাশিত রিপোটেও ইহার সত্যত। ঘোষণা করিতেছেন দেখিতে পাইবে । কাণ্ডজ্ঞান বিবজ্জিত মাংসবিক্রেতারাও আবার সুবিধ। পাইলেই অপরাপর জন্তুর মাংস মিশাইয়া ব্যবসায়ে লাভবান হইবার চেষ্টা করিয় থাকে দেখ। গিয়াছে। দেশকাল পাত্রভেদে মনুষ্য যে সকল-প্রাণীর মাংসই তৃপ্তির সহিত ভোজন করিতে আরম্ভ করিয়াছে তাহাও দেখিতে পাইতেছি। কিন্তু বিভিন্ন দেশের লোকের সহিত জামাদের এ প্রবন্ধের কোন সম্বন্ধ নাই। আমরা আমাদের