অল্প অল্প পড়িতেছে। পাড়ার নীলমণি মুখুয্যের স্ত্রী গোয়ালে গরুর অবস্থা দেখিতে আসিতেছেন, এমন সময় খিড় কীদোরে বার বার ধাক্কা শুনিয়া দোর খুলিয়া বিস্ময়ের সুরে বলিলেন-নতুন বেী ! সৰ্বজয়া ব্যস্তভাবে বলিল-ন’ দি, একবার বটঠাকুরকে ডাকো দিকি ? একবার শিগগির আমাদের বাড়ীতে আসতে বলো-দুগগা কেমন করচে ! নীলমণি মুখুয্যের স্ত্রী আশ্চর্য হইয়া বলিলেন-দুগগা ? কেন কি হয়েচে দুগগার ? সর্বজয়া বলিল-ক'দিন থেকে তো জর হচ্ছিল-হচে। আবার যাচ্চে-- ম্যালেরিয়ার জার, কাল সন্দে থেকে জর বড় বেশী-তার ওপর কাল রাঐে! কি রকম কাণ্ড তো জােনই-একবার শীগগির বটুঠাকুরকে তাহার বিস্রস্ত কেশ ও রাত-জাগা রাঙা রাঙা চোখের কেমন দিশহারা চাহনি দেখিয়া নীলমণি মুখুয্যের স্ত্রী বলিলেন-ভয় কি বৌ—দাড়াও আমি এখুনি ডেকে দিচ্চি-চল আমি যাচ্চি-কাল আবার রাত্তিরে গোয়ালের চালাখানা পড়ে গেল, বাবা কাল রাত্তিরের মত কাণ্ড আমি তো কখনো দেখি নি-শেষেরাত্রে সব উঠে গরুটাররু সরিয়ে রেখে আবার শুয়োচে কি না ? দাড়াও ਲএকটু পরে নীলমণি মুখুয্যে, তাহার বড় ছেলে ফণি, স্ত্রী ও দুই মেয়ে সকলে অপুদের বাড়ীতে আসিলেন। রাত্রের অন্ধকারে সেই দৈত্যটা যেন সারা গ্রামখানা দলিত, পিষ্ট, মথিত করিয়া দিয়া আকাশ-পথে অন্তহিত হইয়াছে— ভাঙা গাছের ডাল, পাতা, চালের খড়, কঁচা বঁাশপাতা, বঁাশের কঞ্চিতে পথ ঢাকিয়া দিয়াছে--"বাড়ের বঁাশ নুইয়া পথ আটকাইয়া রাখিয়াছে। ফণি বলিলদেখেছেন বাবা কাণ্ডখানা ? সেই নবাবগঞ্জের পাকারান্তা থেকে বিলিতি চাটুক। গাছটার পাতা উড়িয়ে এনেচে !-নীলমণি মুখুয্যের ছোট ছেলে একটা চড়ুই yZYBuKuBB DBDB BBDDBD BD DDDBD BDDS দুর্গার বিছানার পাশে অপু বসিয়া আছে-নীলমণি মুখুয্যে ঘরে ঢুকিয়া, বলিলেন-কি হয়েছে। বাবা অপু ?--অপুর মুখে উদ্বেগের চিহ্ন। বলিল, দিদি। কি সব বকৃছিল জ্যোঠামশায়। 新 নীলমণি বিছানার পাশে বসিয়া বলিলেন-দেখি হাতখানা ?--জরটা, একটু বেশী, আচ্ছা কোনো ভয় নেই-ফণি, তুমি একবার চাঁট ক’রে নবাবগঞ্জে চলে যাও দিকি শরৎ ডাক্তারের কাছে—একেবারে ডেকে নিয়ে আসবে। পরে তিনি ডাকিলেন-দুৰ্গা, ও দুৰ্গা ? দুর্গার অঘোর আচ্ছন্ন ভাব, সাড়া শব্দ DD S DBBBt DDBDS g0S DLLLLDLL DDDDD LDB DDY S DuD YY