“পথের পাঁচালী °र्थाला °ाहिष्छन এবার বাড়ী হইতে যাইবার সময় হরিহর ছেলেকে সঙ্গে করিয়া লইয়া চলিল । বলিল-বাড়ী থেকে কিছু খেতে পায না, তবুও বাইরে বেরুলে দুধটা, ঘিটাওর শরীরটা সারবে এখন । অপু জন্মিয় অবধি কোথাও কখনো যায় নাই। এ গায়েরই বকুলতলা, গোঁসাই বাগান, চালিতেতলা, নদীব্য ধার-বড়জোর নবাবগঞ্জ যাইবার পাকা সড়ক-এই পর্যন্ত তাহার দৌড়। মাঝে মাঝে বৈশাখ কি জ্যৈষ্ঠ মাসে খুব গরম পন্ডিলে তাহার মা বৈকালে নদীর ঘাটে দাড়াইয়া থাকিত। নদীর ওপাবেব খন্ডের মাঠে বাবলা গাছে হলুদ রংএব। ফুল ফুটিয়া থাকিত, গরু চরিত, মোটা গুলঞ্চলতা-দুলানো শিমূল গাছটাকে দেখিলে মনে হইত যেন কতকালোব পুরাতন গাছটা। রাখালের নদীর ধারে গরুকে জল খাওয়াইতে আসিত, ছোট্ট একখানা জেলে-“ডিঙ্গি বাহিয় তাহাদেব গায়ের অক্রুব মাঝি মাছ ধবিবার BBBDDD BDBBDBDB DDS DDDB BDBB BBBDB DDD BDDDD DBDBDB DBDBDBDBB ঝিরঝিরে বাতাসে দুলিতে থাকিত-ঠিক সেই সময় হঠাৎ এক একদিন ওপারের সবুজ খড়ের জমির শেষে নীল আকাশটা যেখানে আসিয়া দূব গ্রামের সবুজ বনরেখার উপব ঝুকিয়া পডিয়াছে, সেদিকে চাহিয়া দেখিতেই তাহার মনটা যেন কেমন হইয়া যাইত—সে সব প্রকাশ কবিয়া বুঝাইয়া বলিতে জনিত না। i BDBB DDD DD DBDu BDDB BB DBDuiSLDD S BBBBS BDutS ঐদিকে-পবে সে মাঠেব শেষের দিকে আঙল দিয়া দেখাইয়া বলিত-ঐ যে ? ঐ গাছটাব পিছনে ? কেমন অনেকদূর, না ? P দুৰ্গা হাসিয়া বলিত-অনেকদূব—তাই দেখাচ্ছিলি ? দূর, তুই একটা श्रi१ल ! আজ সেই অপু সর্বপ্রথম গ্রামের বাহিরে পা দিল। কয়েকদিন পূর্ব হইতেই উৎসাহে তাহার রাত্রিতে ঘুম হওয়া দায় হইয়া পডিয়াছিল, দিন গুণিতে গুণিতে অবশেষে যাইবার দিন আসিয়া গেল । তাহাদেব গ্রামের পথটি বাকিয়া নবাবগঞ্জের সড়ককে ডাইনে ফেলিয়া মাঠের বাহিরে আষাঢ়-দুর্গাপুরের কঁাচা রাস্তার সঙ্গে মিশিয়াছে। দুর্গাপুরের রাস্তায় উঠিয়াই সে বাবাকে বলিল-বাবা, যেখান দিয়ে রেল যায় সেই রেলের রান্তা কোন দিকে ?
