সদর দেওয়ানী ও মফঃসল আপীল আদালতের একাল ও কার্যের রীতি। २6 अॉईन । , ৬ ধণ ॥ ১৮১০ সালের ১৩ আইনের ২ ধারাতে অন্য জজসাহেবেরদের অবত্ত্ব মানত অথবা পীড়িত সময়ে মফঃসল আপীল আদালতের এক জন জজসাহেবের বৈঠক করণবিষয়ে যে বিধি আছে তাহার অতিরিক্তে এই নিয়ম হইল যে যখন কর্ম্ম সম্নাদনের নিমিত্তে উচিত হয় তখন মফঃসল আপৗল আদালতের সাহেবেরা বিশেষ বৈঠক করিতে পারেন এব• ১৮১০ সালের ১৩ আইনের ২ ধারাতে কেন ল এক জন জজসাহেব বৈঠক করিলে যে হুকুম আছে সেই হুকুমের বজ্জনীয় কথা দৃষ্টে তাহারা হুকুম দিতে ও ডিক্রী করিতে পারেন। ৭ ধ। ॥ ১৮১০ সালের ১৩ আইনের ৩ { 8 ধারায় মফঃসল আপীল আদালতে কেবল এক জন জজ বৈঠক করিলে তাহার পরাক্রম ও ক্ষমতাবিষয়ে যে বিধি আ] ছে তাহ। এই অনুসারে এক জন জজসাহেবের বৈঠককালে ডিক্রী ও পরাক্রম ও ক্ষমতার বিষয়ে থাটিবে। ৮ ধ। ॥ ১৮১০ সালের ১৩ আইনের ২ ধারার ৩ প্রকরণের ব্যতিক্রম হইয়া যখন মফঃসল আপীল আদালতে কেবল এক জন জজসাহেব বৈঠক করেন এব^ এমত তিনি বোধ করেন যে কোন ডিক্রর অন্যথা বা রদ করণ উচিত তথন তিনি তদ্বিষ য়ে আপন পরামর্শ রোয়দাদে লিখিতে পারেন এবং দ্বিতীয় জজসাহেব তাহার পর বৈঠক করিলে এব^ সেই প্রথম জজসাহেবের পরামর্শে সম্মত হইলে তদ্বিম য়ে ডিক্রী করিতে পারেন এব^ তিনি সে ডিক্রীতে দস্তথৎ করিলে তাহ মঞ্জুর কিন্তু তাহার উপর প্রথম জজসাহেবের পরামর্শ তিনি নকল করিলেন । ১ধ ॥ ১ প্র ॥ চলিত আইনের যে কএক ভাগে লেখা আছে যে মফঃসল আ! পল আদালতের জজসাহেবেরদের মধ্যে কোন বিরোধ উপস্থিত হইলে ঐ আদালতের প্রথম জজসাহেব যে পক্ষে থাকিবেন সে পক্ষে ডিক্রী হইবে তাহ রদ হইল । ং প্র॥ যখন মফঃসল আপীল আদালতের দুইজন সাহেব বৈঠক করিয়া জজ অথবা আসিষ্টাণ্ট জজ * অথবা রেজিষ্টরসাহেবের কোন ডিক্রী বা হুকুমের আপীল গুনেন এবণ উভয়ের মধ্যে তদ্বিষয়ে বিবেচনার অনৈক্য হয় তথন যে পর্যন্ত তৃতীয় জজের বিবেচনা না হয় সেপর্যন্ত তাহারদের ডিক্রী স্থকিত থাকিবে এব^ তিন জন জজসাহেৰ উপস্থিত হইলে দুই জন যে পক্ষে থাকিবেন সেই পক্ষে ডিস্ট্রী হইবে। [135] るbrる8 বিশেষ বৈঠক | আপীল আদালতের এক জন জজসাহেবের ক্ষমতার লিস্করণ । প্রধান জজসাহেবের পরামশ সিদ্ধ । [२ws8 ॥ १8 ख्काः ॥ ৩ ধারাদ্ধার রুদ ]
