বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ঈশানী (প্রথম সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“লক্ষ্মীর একটু বিশ্রামের দরকার ; সেই জন্য আরও থাকবার இs ” লক্ষ্মী বলিল “না। বাবা, আমার কোনই কষ্ট হয় নাই,আমি বেশ যেতে পারব ; আমার জন্য দেরী করবার কিছুই আবশ্যক নাই।” গিন্নীরও মত হইল, মেয়েরও মত হইল, কাজেই সেইদিনই সন্ধ্যার সময় তাহারা যাত্ৰা করিলেন । হাওড়া ষ্টেসনে পৌছিয়া বড় কর্তা বলিলেন, “আমার ইচ্ছা! হচ্ছে পথে গায়াটা হইয়া যাই ।” বড় গিন্নী তাহাতেও আপত্তি করিলেন, বলিলেন, “গায়া-কাৰ্য্য ত শেষই করা হয়েছে ; তবে আর গয়ায় গিয়ে কি হবে ? পথে আর বিলম্বে কাজ নাই। এখন কোন রকমে কাশী পৌছিতে •ांद्रcळाझे झम्र ।।” বড় গিনীর এত তাড়াতাড়ির উদ্দেশ্য কৰ্ত্তা বুঝিতে পারিলেন ; মেয়ের যে প্রকার শরীরের অবস্থা, তাহাতে পথের মধ্যে যদি কিছু अश्न, বিশেষতঃ এই দীর্ঘপথ রেলে যাওয়ায় " তাঙ্গার সম্ভাবনা ও আছে, তাহা হইলে বড়ই বিপদে পড়িতে হইবে । এই ভাবিয়াই গিল্পী এত তাড়াতাড়ি করিতেছিলেন । কৰ্ত্তা আর দ্বিরুক্তি না। করিয়া একেবারে কাশী যাওয়াই স্তির করিলেন । সন্ধ্যার পর মেল গাড়ীতে তেঁাহারা কাশী যাত্ৰা করিলেন । লক্ষ্মীর শরীর অসুস্থ, বিশেষতঃ তৃতীয় শ্রেণীতে নিম্ন শ্রেণীর লোকের বড়ই ভিড় হয় ; এই জন্য তিনি মধ্যম শ্রেণীর টিকিট করিয়াছিলেন । b'ኳፖ