কৃষ্ণকর্ণামৃতং।। సిd ব্ৰজযুবতিহারবল্লী নীলরত্নমিতি। তথা অধিভূষিত বিষ্ণু দিম্বরূপেণ পাদসম্বাহনপরাণাং লক্ষ্মীণাং স্বপাদস্পর্শেন কুচকুম্ভ যেন। আসাং সৰ্ব্বাসাস্ত নায়কমণিবৎ কণ্ঠস্থিতমিত্যাশ্চর্য্যং। যদ্ব। নম্বীশস্য প্রকাশভেদেন নৈতচ্চিত্রং যতোইখিলানাং • বৈকুণ্ঠানামেকং ভূষণং স্বয়মেব তত্তক্ৰপেণ তেষু স্থিতং । তথা অধিভূষিতাঃ তত্তৎপ্রেয়সীনাং লক্ষ্মীণাং কুচকুম্ভ যেন। ক্ষণং বিমৃগু নৈতৎপ্রকাশভেদ ইত্যাহ। আসান্তু একেন বপুষৈব নায়কমণিং তচ্চিত্ৰমেবৈতৎবনানমেব ! কাৰ্য্যং নতু বিচাৰ্য্যমিতার্থঃ । অথ যদ্বাঞ্ছয়া শ্ৰীললনাচরন্তপ: নায়ং শ্রিয়োহঙ্গেত্যাদিদিশ স্বমাধুর্য্যেণ তামাকৃষ্য অধিভুবি উষিতে বিরহবহ্নিজালয়া জলধিস্থত। লক্ষীদেবীর কুচকুম্ভের ভুষণ এবং যিনি ব্রজযুবতিদিগের স্তনমণ্ডলের হারলতাস্বরূপ,সেই মরকত নায়ক যদুনন্দনঠাকুরের পদ্য। জলধিদুহিতা যত, লক্ষীগণ আছে কত, বিষ্ণুরূপে পদে সম্বtহয়ে । নিজপদে স্পর্শে তার, কুচকুম্ভ মনোহর, সেই তার সদাই রহয়ে ॥ - অখিল বৈকুণ্ঠগণ, প্রকাশ দি মনোরম, বিষ্ণুরূপে যে করে বসতি। তাহার প্রেয়সী যত, লক্ষীগণ অবিরত, তার কণ্ঠে মণিরূপে স্থিতি ॥ বিম্ব লক্ষীগণ যত, যে অাকর্ষে অবিরত, বেণুগান করি মনোরম। তার কুচকুন্তে সদা,তাপ দেন অবিরতা,তারে মুই করউ বন্দন ॥ অতঃপর রাধাসনে, অীর গোপাঙ্গন সনে, করে কৃষ্ণলীলা সবিস্ময় । সে শোভা দেখিয়া লীলtশুক অতি-সুখ ( २७ )
