পাতা:গৃহশ্রী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SSdeG গৃহশ্ৰী ১৮। ক্ষিপ্ত শৃগাল বা কুকুরে কামড়াইলে দণ্ঠস্থান বেশ করিয়া চিরিযা তাহা হইতে রক্তস্রাব করাইতে হইবে। পবে গরম ঘূত দ্বারা সেই স্তান বেশ কবিয়া ধৌত করিয়া তাহাতে শিৰীষ প্ৰভৃতি বিষনাশক দ্রব্যের প্রলেপ দিবে। রোগীকে পুরান দৃত পান করাইবে, পুৱান দূত ও অর্কক্ষীর মিশ্রিত করিয়া বিরোচন দিবে এবং কেবল দুগ্ধ ( কোনও মতে গাব্যস্বত ) সহ অন্নপথ্য দিবে। क्लक्षि-4क्षिक| ( শিবপুর ইঞ্জিনিফারিং কলেজেব কৃষিবিভাগেব সর্বোচ্চ ডিপ্লোমা প্ৰাপ্ত শ্ৰীযুক্ত অজয়চন্দ্র সরকার মহাশয় কাকুক। এই পুস্তকের জন্য লিখিত ) বৈশাখ ওল, চিচিঙ্গা, ঝিঙ্গা ( পালা ) এই মাসে বপন করা উচিত। শশা, বিলাতী কুমড়া, লাউ, পুই, ডেঙ্গে নটে প্রভৃতি শাকের বীজ এখনও বপন করা চলে, কিন্তু একটু দেরী হইয়া গিয়াছে। শুeলন :-হাবড়ার নিকটে সাতারাগাছির ওব্ল অতি উত্তম । ওলের গায়ে যে ছোট ছোট গাট বা মুখী হয, তাহাই বীজরাপে ব্যবহৃত তইয়া থাকে। মাটি দোআঁশ, হালকা ও উচ্চ হওয়া দরকার। শীতের ওল বৈশাখ মাসে রোপণ করিতে হয়, নতুবা মাসের শেষে ক্ষেতে বসাইতে হয়। এক হাত অন্তব মুখী বসান উচিত। মুখী অস্কুরিত হওয়া পৰ্য্যন্ত মধ্যে মধ্যে জল দেওয়া দরকাব্য, পরে আর জল দিবার আবশ্যক নাই । জমীতে এক বৎসর থাকিলেই ওলের আকার বেশ বড় হয় ; তবে পাচ ছয়মাস পর হইতেই ব্যবহার করা যাইতে পারে। শীতকালে